Health

রোগের লক্ষণ

জ্বর, গলা ব্যথা, ফুসফুসে সংক্রমণ, চোখ লাল হওয়া, ডায়েরিয়া, বমি, পেট ব্যথা, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হলে বুঝলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Image credits: Getty

আক্রান্তের বয়স

১০ বছরের কম বয়সী বাচ্চারা মূলত আক্রান্ত হচ্ছে। বাচ্চকে সুস্থ রাখতে তাকে জীবাণু থেকে রক্ষা করুন।

Image credits: Getty

পর্যাপ্ত জল

রোজ পর্যাপ্ত জল পান করা দরকার। বাচ্চাকে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ গ্লাস জলে জল পান করান। এতে শরীর থাকবে হাইড্রেটেড।

Image credits: Getty

রসুন

রসুনে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি বায়োটিক উপাদান আছে। রোজ ১ কোয়া করে রসুন খেলে মিলবে উপকার।

Image credits: Getty

দই

রোজ বাচ্চাকে ১ বাটি করে দই খাওয়াতে পারেন। মিলবে উপকার।

Image credits: Getty

ভিটামিন সি, এ, ই-তে পূর্ণ খাবার

রোজ আপেল, কলা, স্ট্রবেরি, অ্যাভোকাডো, কিউই-র মতো ফল খাওয়াতে পারেন। সম্ভব হবে ফলের জুস খাওয়ান। এতে আছে ভিটামিন সি, এ, ই।

Image credits: Getty

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার

বাচ্চাকে রোজ ডিম, মাছ, মাংস-র মতো খাবার খাওয়ান। এতে পুষ্টির জোগান ঘটবে।

Image credits: Getty

দুধ

দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে শরবত বানিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ান। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হবে উন্নত। বাচ্চা থাকবে রোগ মুক্ত।

Image credits: Getty

ডাবের জল

বাচ্চাকে ডাবের জল খাওয়াতে পারেন। এটি পটাশিয়াম, ও অন্যান্য খনিজ পূর্ণ। এটি শরীর হাইড্রেট করে। পেট ঠান্ডা রাখে সঙ্গে যে কোনও জীবাণু থেকে রক্ষা করে।

Image credits: Getty

নিমপাতা ও উচ্ছে

বাচ্চাকে নিমপাতা ও উচ্ছে খাওয়ালে জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীর প্রস্তুত হবে। এতে অ্যাডিনোভাইরাস তো বটেই যে কোনও রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারবে।

Image credits: Getty