প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ভেজানো মেথি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আমলকীতে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রাখতে এবং অগ্ন্যাশয়কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
করলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। তাই ডায়াবেটিস রোগীরা এটি জুস বা সবজি হিসেবে খেতে পারেন।
দারচিনি শরীরে ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হলুদে থাকা কারকিউমিন এবং অ্যান্টি-অ্যালার্জিক উপাদান শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই এটি দুধে বা খাবারে বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যেতে পারে।
রাগিতে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম থাকায় এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শুধু খাবারই যথেষ্ট নয়, নিয়মিত হাঁটা, মানসিক চাপমুক্ত জীবন, ভালো ঘুমও গুরুত্বপূর্ণ।
উপরে উল্লেখিত আয়ুর্বেদিক খাবারগুলো সঠিক পরিমাণে এবং নিয়মিত খেলেই কেবল ভালো ফল পাওয়া যাবে।
সর্বাধিক উপকার পেতে ঘি খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি জেনে নিন
খালি পেটে নারকেল জল পান করার উপকারিতা কী?
অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল ১বার ব্যবহার করেই ফেলবেন না, রইল তারই টিপস
ওয়াশিং মেশিনে ভুল করেও এই কাপড়গুলি দেবেন না, সর্বনাশ হয়ে যেতে পারে