অনেকে ঘরের মধ্যে ক্যাকটাস রাখেন, আবার বাড়ির বাগানেও রাখেন। এতে নাকি একটা নান্দনিক সৌন্দর্য রয়েছে। কিন্তু কথিত ক্যাকটাসের কাঁটা থেকে নেগেটিভ শক্তি বের হয়। আর তা সংসারের পক্ষে অশুভ
কথিত আছে তেঁতুল ও জারুল অশুভ ভাগ্য বয়ে বেড়ায়। তাই ভিটেমাটির চৌহদ্দি থেকে এদের দূরে রাখাটাই শ্রেয় বলে অনেক প্রবীণ মনে করেন
মেহেন্দি যে কোনও ধরনের শুভ কাজের সঙ্গে জড়িয়ে। বিয়ে বা ফেস্টিভ্যালে হাতে মেহেন্দি না করলে খারাপ বলা হয়। কিন্তু. মেহেন্দি গাছ ঘরের মধ্যে রাখাটা অশুভ বলে কথিত আছে
এদের প্রচুর আয়ুরবেদীয় উপাদান থাকলেও ভিটে-মাটির মধ্যে এই গাছ না রাখাটাই শ্রেয় বলে প্রবীণরা পরামর্শ দেন। কারণ, এটা নাকি দূর্ভাগ্য বয়ে আনে
বনসাই আশপাশে থাকলে অন্যান্য ছোট গাছে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে বলে কথিত। পুরাণমতে এটা তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ বনসাই থাকলে পরিবারের আয়তন বাড়ে না। তাই ঘরে চৌহদ্দিতে এই গাছ থাকা শুভ নয় বলে কথিত
কটন প্ল্যান্ট থেকে মানুষকে দূরে থাকার পরামর্শ দেন বয়স্করা। কথিত আছে কটন প্ল্যান্ট প্রচুর পরিমাণ শক্তি আকর্ষণ করে এতে অশুভ শক্তিও আকৃষ্ট হয়। তাই বাড়ির মধ্যে কটন প্ল্যান্ট নৈব নৈব চ
এই দুই ধরনের গাছ মূলত শ্মশান চত্বরেই থাকে। বলা হয় এই গাছ মূলত আত্মা-প্রেতাত্মাদের জন্য তৈরি। এমনকী মৃত্যু পরবর্তী জীবনেও এই দুই গাছের ভূমিকা থাকে বলে কথিত।