বিংশ শতকের গোড়া থেকেই বন্য বাঘের সংখ্যা কমে যায় প্রায় ৯৫%, বর্তমান বিশ্বে বাঘের সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ৪০০০-এরও কম
বাঘেদের স্বাভাবিক বাসস্থান রক্ষা ও বাঘ সংরক্ষণ এবং বাঘ সম্পর্কে মানুষের মন থেকে ভয় দূর করার উদ্দেশ্যে শুরু বিশ্ব ব্যাঘ্র দিবস উদযাপন করা হয়
২০১০ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস উদযাপিত হয়, সেণ্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত ব্যাঘ্র অভিবর্তনে এই দিবসের সূচনা হয়
এই সামিটে অংশগ্রণকারী ১৩টি দেশ হল: ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, মায়ানমার, চিন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, লাওস, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া এবং রাশিয়া
বিশ্বের মোট বাঘের ৭০ শতাংশ বাঘ ভারতেই রয়েছে। তবে চোরাশিকারকারী এবং বিশ্বের বিভিন্ন এলাকার প্রত্যন্ত গ্রামে বাঘ মারার প্রবণতা এখনও রয়েছে।
উত্তরপ্রদেশের লক্ষিমপুর খেড়ি টাইগার রিজার্ভে ১০০ টির বেশি বাঘ রয়েছে। পিলিভিট টাইগার রিজার্ভে ৬৫ টির বেশি বাঘ রয়েছে। ভারতীয় বনগুলিতে অনুকূল পরিবেশ পাওয়ায় বাঘের সংখ্যা বাড়ছে।
বাঘ তার মায়ের সঙ্গে আড়াই বছর থাকে। এদের বংশ বিস্তারের সময় জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত। এর পর বছরের ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারী পর্যন্ত চলে গর্ভবতী বাঘেদের সন্তান জন্ম দেওয়া।
সমগ্র মাংসাশী স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে ভারতে বাঘ অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী। তিব্বত, শ্রীলঙ্কা এবং আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ বাদে এশিয়ার অন্যান্য সমস্ত অঞ্চলে এর বিচরণ ক্ষেত্র