বর্তমানে হার্টের রোগে অনেকেই ভুগছে। হার্ট ভালো রাখতে এক্সারসাইজ করেন, সঠিক খাবার খান। এবার এই সবের সঙ্গে চুমু খান। হার্ট ভালো থাকবে চুম্বনের গুণে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে চুম্বন। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে নিয়মিত সঙ্গীর ঠোঁটের স্পর্শ অনুভব করুন।
সারাদিন এক জায়গায় বসে কাজ। উঠে দাঁড়ালেই পিঠে ও কোমরে ব্যথা অনুভূত হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ওষুধ না খেয়ে বরং চুমু খান। তাই রোজ সঙ্গীর ঠোঁটের পরশ অনুভব করতে ভুলবেন না।
চুমু খেলে মস্তিষ্কে কিছু হরমোনর ক্ষরণ হয়। তাতে মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। মেনে চলুন এই বিশেষ তথ্য। সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে চুম্বনের গুণে।
চুম্বনের সময় আইজিই অ্যান্টিবডি হ্রাস পায়। এতে হিস্টারিন হরমোন ক্ষরণ কমে। এর প্রভাবে যেকোনও অ্যালার্জির ঝোঁক কমে। ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখতেও চুম্বন খেতে পারেন
মানসিক অবসাদ নতুন বিষয় নয়। এই মানসিক চাপ বা অবসাদ থেকে মুক্তি মেলে একটি কিসে। প্রতিদিন যারা চুম্বন খান তারা মানসিক অবসাদ থেকে মুক্তি পান। বিশ্ব চুম্বন দিবসে রইল বিশেষ তথ্য
বাড়তি ওজনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত চুমু খান। ক্যালোরি কমে চুম্বনের গুণে। যারা ২০ সেকেন্ড ধরে চুমু খান তাদের ওজন কমে সহজে। তাই ওজন কমাতে চাইলে নিয়ম করে চুমু খেতে পারেন।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে দাঁতের ক্ষয় থেকে মুক্তি মেলে চুম্বনের কারণে। দাঁত ভালো রাখতে সঙ্গীর ঠোঁটে ঠোঁট রাখুন এতে উপকার পাবেন।
মাসকুলার ডিসটোনিয়ার, ফেসিয়াল পালসি-র মতো রোগ কমে চুম । চুম্বনের সময় ৩৪টি পেশি ও ১১২ টি পসট্রুয়াল পেশি সক্রিয় থাকে। এর ফলে একাধিক রোগ থেকে মুক্তি মেলে
বিশ্ব কিসিং ডে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকার দিন নয়। বাবা-মায়ের স্নেহভরা চুম্বন, ভালোবোনের দুষ্টুমি ভরা চুম্বন- আজ সবার দিন। কপালে, হাতে এমনকী গালে চুম্বন খাওয়ার রয়েছে একাধিক উপকারীতা।