ব্যস্ত সময়, হাতে স্বল্প ছুটি। রইল কলকাতার কাছেই লুকিয়ে থাকা জায়গা কিছু ঘোরার জায়গা যেখানে গেলে পাবেন মুক্ত বাতাস আর সতেজ মনের ঠিকানা
বিষ্ণুপুর মল্লরাজাদের প্রতিষ্ঠিত টেরাকোটা শৈলী ও ল্যাটেরাইট পাথরে নির্মিত স্থাপত্যের জন্য প্রসিদ্ধ। টেরাকোটার মন্দির থেকে বালুচরীর আঁচলের স্বাদ পেতে ঘুরে আসুন ঐতিহাসিক বিষ্ণুপুর
ব্যস্ত শহর ছেড়ে গাছপালা পশুপাখি মাঝে কয়েকটি দিন কাটাতে চাইলে ঘুরে আসুন ঝাড়গ্রাম। পাহাড়, জঙ্গল, কংসাবতী নদী ও আশেপাশের আদিবাসী গ্রামের মাঝে খুঁজে পাবেন সবুজ প্রকৃতি
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বপ্নের মত করে গড়া শান্তিনিকেতন আমাদের নিয়ে গ্রাম বাংলার কাছে। লাল মাটির রাস্তা ধরে ঐতিহাসিক ছাতিমতলা ও কোপাই নদী প্রকৃতির অনেক কাছে চলে যাওয়া যায়
ইতিহাস অনুসন্ধানকারীদের কাছে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এই প্রত্নস্থলটি আনুমানিক ৪০০ থেকে ৮০০ খ্রিস্টপূর্বে গড়ে উঠেছিল
মুকুটমণিপুর পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার একটি নয়নাভিরাম পর্যটনকেন্দ্র। পাহাড়-জঙ্গল, নদী সবকিছুর মেলবন্ধন ঘটেছে এই জায়গাটিতে। কংসাবতি ড্যাম ও পরেশনাথ পাহাড় অন্যতম আকর্ষনের জায়গা
বাংলায় বর্গী আক্রমণের স্মৃতিচিহ্ন বহন করছে গড়পঞ্চকোট। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে প্রাচীন ইতিহাসের এক অদ্ভুত মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছে এই স্থানটি
সমুদ্র সৈকত, জঙ্গল মিলে হেনরি আইল্যান্ড বেশ সুন্দর। মাছ ধরা দেখা ও সমুদ্রের ধারে লাল কাঁকড়া, নিত্যনতুন পাখির আনাগোনা অথবা সমুদ্রের ধারে বসে সূর্যাস্ত দেখার অভিজ্ঞতা মন ভাল করে দেয়
সবুজ শান্ত পরিবেশের মাঝে নানান পাখির ডাক তার সাথে যত্রতত্র হরিণ ঘুরে বেড়াতে দেখতে চাইলে ঘুরে আসুন বাঁকুড়া জেলার জয়পুর ফরেস্টে। প্রকৃতির মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলার সুন্দর জায়গা ।
নিরিবিলিতে সমুদ্রের ধারে বসে সময় কাটাতে চাইলে তাজপুর একদম উপযুক্ত জায়গা। সমুদ্র এখানে বেশ শান্ত। সমুদ্র , গাছের সারি, লাল কাঁকড়া তার সাথে কাঙ্খিত নির্জনতা মুগ্ধ করবে আপনাকে