বিশ্বের প্রাচীনতম সাগরগুলির একটি হল মৃত সাগর।প্রাচীনকাল থেকেই এই সাগরে প্রাণের কোনও উৎস পাওয়া যায়নি।বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন নুনের পরিমাণ বেশি হওয়ায় এখানে কোনও প্রাণী বাঁচতে পারে না
জর্ডন আর ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী স্থানে অবস্থিত এই মৃত সাগর। এই সাগরে নানা ধরণের প্রবাল দেখা যায়। মানুষ চেষ্টা করলেই এখানে ডুবে যেতে পারে না কারণ লবণ জলের অত্যান্ত ভারী হয়।
জেট ব্ল্যাক আগ্নেয়গিরি ও আকর্ষণীয় লাভা ক্ষেত্রর সঙ্গে জিবুতিতে আসাল হ্রদ রয়েছে। হ্রদের জল পান্না, ফিরোজা নীল রঙে পরিবর্তন হয়।এই হ্রদের জলে প্রচুর পরিমাণে উপকারী খণিজ সম্পদ রয়েছে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই হ্রদে লবণের পরিমাণ অত্যন্ত বেশি। সাদা বালি আর নীল জল- যা পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। এই হ্রদে সূর্যাস্তের দৃশ্য পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়
মাত্র ৪ ইঞ্চি গভীর এই হ্রদ। তাই হ্রদ না বলে একে পুকুর বলা হয়। এর অন্যতম বৈশিষ্ট অ্যান্টর্কটিকার হাড় কাঁপানো শীতে যখন চারদিক বরফে ঢেকে যায় তখনও এই পুকুরের জল জমে যায় না
ক্যাস্পিয়ান সাগরের আর আরাল সাগর মধ্য এশিয়ার অন্যতম লবণ জলের হ্রদ, এটি বিশাল জলাশয়ের আয়তন প্রায় ৭৫০ মাইলদীর্ঘ আর প্রস্থ ২০০ মাইল, দূষণের কারণে এই হ্রদের জল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে
একটা সময় এটি ছিল বিশ্বের দ্বিতীয় লবণ জলের হ্রদ, প্রচুর ব্যকটেরিায় আর প্রবাল থাকায় মাঝে মাঝেই এর জল লাল হয়ে যায়। এই হ্রদে ফ্লেমিংগো পাখি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্র
দীর্ঘ দিন ধরেই জলের স্তর হ্রাস পাচ্ছে। তবে সম্প্রতি প্রবল বৃষ্টি আর সরকারি উদ্যোগে হ্রদটিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে
মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য পর্যটকদের বার বার টানে। কাঁচের মত স্বচ্ছ এর জল। চার পাশে রয়েছে পাহাড়, আগ্নেয়গিরি, আর ট্রাউট ঝরনা। নেভাদর তুষারশৃঙ্গ দেখতে পাওয়া যায় এখানথেকে