আমাদের কাজ সততার সঙ্গে করা উচিত। ফলের চিন্তা না করে কর্তব্য পালন করলে মন শান্ত থাকে। “কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন” - এই শিক্ষাটিই এর ভিত্তি।
সুখ-দুঃখ, লাভ-ক্ষতি, জয়-পরাজয় সবকিছুকে সমানভাবে দেখা উচিত। যেকোনো পরিস্থিতিতে মনকে স্থির রাখার মাধ্যমে आत्मशानति লাভ করা যায়।
যেকোনো কাজ করার পর তা ঈশ্বরের কাছে অর্পণ করা উচিত। আত্মসমর্পণের भावना থাকলে মনের ভয় ও চাপ কমে যায়।
অতিরিক্ত ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষা মনে অস্থিরতা নিয়ে আসে। গীতায় বলা হয়েছে, যারা ইন্দ্রিয় নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, তারাই প্রকৃত যোগী।
নিয়মিত ধ্যান করলে মন एकाग्र হয় এবং শান্তি আসে। যোগের মাধ্যমে শরীর, মন এবং আত্মার মধ্যে ভারসাম্য তৈরি হয়।
অন্যের ধর্ম অনুকরণ না করে, নিজের কর্তব্য সততার সঙ্গে পালন করা উচিত। এটি জীবনে সন্তুষ্টি এবং শান্তি নিয়ে আসে।
অতিরিক্ত সম্পদ ও আকাঙ্ক্ষা মনে উদ্বেগ বাড়ায়। সরল জীবনযাপন এবং সীমিত চাহিদা মনকে নিশ্চিন্ত রাখে।
জীবনে শান্তিতে থাকতে চান? সেই রাস্তা দেখাবে ভাগবত গীতা
নবরাত্রিতে এই ৯টি শক্তিশালী মন্ত্র জপ করুন, দেবীর কৃপা থাকবে
পিতৃপক্ষে পিতৃদোষ কাটানোর সহজ উপায়: একটা প্রদীপেই হবে কাজ
মন্দিরের সিঁড়িতে বসে ধ্যান করলে কী লাভ হয়? জানুন এক ঝলকে