সম্প্রতি স্পেনের লা লিগায় বার্সেলোনা-এলচে ম্যাচ চলাকালীন মাঠে ঢুকে পড়ে একটি কালো বিড়াল। অনেকেই কালো বিড়ালকে অশুভ বলে মনে করেন। তবে বার্সেলোনা এই ম্যাচে ৩-০ জয় পায়।
ফুটবল মাঠে বিড়ালের অনুপ্রবেশ নতুন কিছু নয়। অনেকবারই ম্যাচ চলাকালীন মাঠে ঢুকে পড়েছে বিড়াল। যে দল হেরে গিয়েছে সেই দলের সমর্থকরা বিড়ালটিকে অশুভ ইঙ্গিত বলে চিহ্নিত করেছেন।
ফুটবল মাঠে অনেকবার কুকুর ঢুকে পড়ে ম্যাচে বিঘ্ন ঘটিয়েছে। শুধু বিদেশেই নয়, গড়ের মাঠেও এই ঘটনা দেখা গিয়েছে। ফুটবল ম্যাচে এরকম ঘটনা ঘটলে সেটা উপভোগই করেন দর্শকরা।
জাতীয় পোষ্য দিবসে ফিফার ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে পোস্ট করা হয়েছে একটি ছবি। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ফুটবল ম্যাচ চলাকালীন মাঠে ঢুকে পড়েছে একটি হাঁস। এর ফলে বন্ধ হয়ে গিয়েছে ম্যাচ।
মানুষের সবচেয়ে বড় বন্ধু ও প্রভুভুক্ত প্রাণী হিসেবে পরিচিত কুকুর। অনেক ফুটবলারই কুকুর পোষেন। ফুটবল মাঠেও দেখা যায় পোষ্য সারমেয়দের। এই দৃশ্য দেখে খুশিই হন দর্শকরা।
ফুটবল ম্যাচ চলাকালীন অনেক সময়ই মাঠের উপর বা ফেন্সিংয়ে পাখি দেখা যায়। তবে মাঠে সাধারণত নেমে পড়ে না পাখিরা। এই ঘটনা বিরল। বল লেগে যাতে পাখি আহত না হয়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকেন সবাই।
জাতীয় পোষ্য দিবসে ফিফার পক্ষ থেকে যেমন বিশেষ বার্তা দেওয়া হয়েছে, তেমনই আরও অনেক সংস্থাই দিনটি পালন করেছে। পশু-পাখি সংরক্ষণে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ফুটবল ম্যাচ চলাকালীন একাধিকবার উড়ে এসে জুড়ে বসেছে ঈগল। বারের উপর যেমন ঈগলকে বসে থাকতে দেখা গিয়েছে, তেমনই গ্যালারিতে দর্শকের কাঁধেও বসতে দেখা গিয়েছে এই পাখিকে।
কুকুর, বিড়াল, পাখির পাশপাাশি ফুটবল ম্যাচ চলাকালীন মাঠে ঢুকে পড়েছে ব্যাংও। ছোট্ট জীবটির সুরক্ষার কথা ভেবে ম্যাচ থামিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন ফুটবলাররা।
আফ্রিকার অন্যান্য দেশগুলির মতোই ক্যামেরুনেও প্রচণ্ড জনপ্রিয় ফুটবল। সেই কারণে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য ফুটবলকে কাজে লাগানো হচ্ছে। ফুটবল দলের নামকরণ করা হয়েছে বিভিন্ন প্রাণীর নামে।