অভিষেকের হাজিরাকে কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তা ইডির দফতরেও। ইতিমধ্যেই সিজিও কমপ্লেক্সের চারদিকে পুলিশি নিরাপত্তার ঘেরাটোপ তৈরি করা হয়েছে।
বুধবার সল্টলেক সিজিও কমপ্লেক্সের ED দফতরে হাজিরা দেবেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক?
মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠক করেন তৃণমূল কংগ্রেসের দুই নেতা শশী পাঁজা ও পার্থ ভৌমিক। দুই মন্ত্রী জানিয়ে দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আগামিকাল কোথায় যাবেন।
শনিবার ধূপগুড়ি উপনির্বাচনের প্রচারসভা থেকে জোটের তরফে বড়সড় ঘোষণা করেন অভিষেক। ক্ষমতায় এলেই রান্নার গ্যাসেরদাম এক ধাক্কায় কমনে বলে জানান তিনি।
সূত্রের খবর অগাস্টের মাঝামাঝি সময়ই কলকাতায় ফিরবেন তিনি। ফিরে এসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির বিরুদ্ধে পদক্ষেপও নিতে পারেন বলে ঘনিষ্ট সূত্রে খবর।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে জারি হওয়া লুক আউট নোটিশ খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট।
চোখের চিকিৎসার কারণেই দুবাই গিয়েছেন অভিষেক। দশ দিনের মধ্যেই দেশে ফেরার কথা অভিষেক ও রুজিরার।
সময় কম থাকায় আজ অভিষেকের মামলার শুনানি হয়নি। এরপর আগামী সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টেয় শুনানি হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
বিজেপি সরকারের মূল হাতিয়ার ‘ডবল ইঞ্জিন সরকার’-কে ঠুকে অভিষেক বলেন, ‘ভাই! সিঙ্গেল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ইন্টারনেট চলছে, আর ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ৩ মাস ধরে ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় যে, ডবল ইঞ্জিন সরকার কতটা অযোগ্য এবং অদক্ষ।’
বিকেলের বিমানেই নয়াদিল্লি চলে যেতে পারেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।