সামুদ্রিকশাস্ত্র অনুযায়ী হাতের আঙুলের গঠন সেই যে কোনও ব্যক্তি বা মহিলার অর্থনৈতিক অবস্থান বোঝা যায়। আসুন জেনেনি কীভাবে হাতের আঙুল পর্যবেক্ষণ করবেন।
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী ব্যক্তির শরীরে গঠন , চুলের রং, চোখের মণির রং - এগুলি বলে দেয় সেই ব্যক্তি বা মহিলার স্বভাব কেমন হয়। একই সঙ্গে ধারনা দিতে পারে সেই ব্যক্তি বা মহিলার অতীত ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। সামুদ্রিকশাস্ত্র অনুযায়ী হাতের আঙুলের গঠন সেই যে কোনও ব্যক্তি বা মহিলার অর্থনৈতিক অবস্থান বোঝা যায়। আসুন জেনেনি কীভাবে হাতের আঙুল পর্যবেক্ষণ করবেন।
১. যদি কোনও ব্যক্তির মধ্যমা ও অনামিকা বা রিং ফিঙ্গারের সাধারণের তুলনায় অনেকটা বেশি ফাঁকা হয় তাহলে বুঝতে হবে সেই জাতক বা জাতিকার মধ্যজীবনে অর্থনৈতিক সংকট থাকবে। সামুদ্রিকশাস্ত্র অনুযায়ী সেই ব্যক্তি বা মহিলা যৌবনে অর্থক সংকট মোকাবিলা করার জন্য সেই ব্যক্তি বা মহিলা চরম সংঘর্ষ করেছেন বা করবেন।
২. হাতের রেখাশাস্ত্র অনুযায়ী হাতের তর্জনির নিচের অংশ যদি একটু ফোলা হয় তাহলে এই ব্যক্তি বা মহিলা বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে।
৩. হাতের তর্জনি যদি বুড়ো আঙুল বা বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠির দিকে ঝুঁকে থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি সম্পর্কের গুরুত্ব বেশি করে বোঝে। যেকোনও পরিস্থিতিতে সহজে মানিয়ে নিতে পারে।
৪. সামুদ্রিক বিজ্ঞান অনুযাযী কোনও ব্যক্তি বা মহিলার অনামিকা বা হাতের সবথেকে ছোট আঙুল অর্থাৎ কনিষ্ঠ আঙুলের মধ্য়ে দূরত্ব বেশি থাকে তাহলে তারা বার্ধক্যে অর্থের অভাবে ভুগতে পারে।
৫. অনামিকা ও কনিষ্ঠ আঙুলের মধ্যে সাধারণের তুলনায় যদি বেশি ফাঁক থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি বা মহিলাকে অর্থের জন্য কঠিন লড়াই করতে হবে। এই ধরনের ব্যক্তিদের কাঙ্খিত সাফল্য পেতে বেশি পরিশ্রম করতে হয়।
৬. যদি কোনও মহিলা বা ব্যক্তির মধ্যমা ও তর্জনির মধ্যে দূরত্ব স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকে তাহলে তাকে জীবনের শুরুতে কঠোর পরিশ্রম করে রোজগার করতে হবে। তবে কঠোর পরিশ্রমের মধ্যে দিয়েই সেই ব্যক্তি ঘুরে দাঁড়াবে। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে আসবে।