বাস্তুর নিয়ম মেনে চলুন, পারিবারিক বিপর্যয় থেকে মুক্তি পান

  •  বাড়ি সাজাবার জন্য বাস্তুর নিয়ম মেনে চলুন
  • শিশুদের হাসি-খুশি মুহূর্তের ছবি ঘরে রাখুন
  • তাজা ফুল দিয়ে ঘর সাজান, মঙ্গলঘট স্থাপন করুন
  • ঘরের উত্তর-পূর্ব দিকে বৌদ্ধ মূর্তি রাখতে পারেন 

প্রত্যেকই নিজের বাড়ি সাজাবার জন্য নানা কিছু করেন। কিন্তু বাস্তুমতে এমন কিছু জিনিস রয়েছে, যেগুলি ঘরে থাকলে  নেঘেটিভ এনার্জির সঞ্চার হয় । এর ফলে পরিবারের অমঙ্গল হয়। তাহলে জেনে নিন, কী কী করলে আপনার পরিবার শান্তি পাবে, যাবতীয় বিপদ এড়ানো যাবে-

আপনার ঘরে যুদ্ধের ছবি- ঘরের দেওয়ালে যুদ্ধের কোনও ছবি না লাগানোই ভাল। এর ফলে পরিবারের অশান্তি  বাড়তে পারে। পৌরাণিক কোনও  যুদ্ধক্ষেত্রের  ছবির থাকলেও  পরিবারে খারাপ দিন আসার সম্ভাবনা থাকে। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি তৈরি হবে বাড়িতেও।  শিশুর কান্নার ছবি কখনোই ঘরের দেওয়ালে রাখবেন না। যেহেতু  শিশুরা সৌভাগ্যের প্রতীক। তাই তাদের হাসি-খুশি মুহূর্তের ছবি ঘরে রাখুন। হিংস্র কোনও প্রাণী বা জন্তুর ছবি ঘরের দেওয়ালে লাগালে বা এরকম কোনও শো-পিস ঘরে রাখলে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঝামেলা বাড়ে। হিংসার সূত্রপাত হয়। ঘরের উত্তর-পূর্ব দিকে বৌদ্ধ মূর্তি রাখতে পারেন।

Latest Videos

এছাড়া ডুবতে থাকা জাহাজ বা নৌকার ছবি  ঘরের দেওয়ালে রাখবেন না। বাস্তুমতে নিজেরও ভাগ্যও ডুবে যেতে পারে। এমনকি ছবি বা শো-পিস ঘরে থাকলে পরিবারের সদস্যদের সম্পর্ক নষ্ট হয়। ঝর্না বা বয়ে যাওয়া  জলের ছবি বাড়ির দেওয়ালে টাঙাবেন না। বাস্তু মতে,এই ধরনের ছবি  লাগালে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে।ঝর্না বা বয়ে যাওয়া জলের ছবি ঘরে লাগালে পরিবারের অর্থ অপচয় হয়। তাই অবশ্যই এটি এড়িয়ে চলুন। চেষ্টা করুন, তাজা ফুল দিয়ে ঘর সাজান এবং মঙ্গলঘট ফিরবে শুভ শক্তি।

আশা করা যায়, এগুলি মেনে চললেই আপনার পরিবারে শান্তি ফিরে আসবে।

Share this article
click me!

Latest Videos

TMC ছেড়ে কেন BJP-তে শুভেন্দু! আজ নিজেই বলে দিলেন সব | Suvendu Adhikari | Bangla News
'আমি বলছি, আমার নাম করে লিখে রাখুন' ঝাঁঝিয়ে উঠে যা বললেন শুভেন্দু | Suvendu Adhikari
Bangladesh-এ হিন্দুনেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে Md Yunus-কে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর
বাপ রে! ইঞ্জেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে ডাকাতি! আতঙ্কের ছায়া গোটা এলাকায় | Salt Lake Theft News Today
'উপনির্বাচনে জিতে আরও অত্যাচার বাড়াবে TMC' উদ্বেগ প্রকাশ Adhir Ranjan Chowdhury-র