জ্যোতিষশাস্ত্রের ১০টি নিশ্চিত প্রতিকার, যা করলে সমস্ত ঋণ চোখের পলকে শোধ হবে

Published : Nov 29, 2022, 01:35 PM ISTUpdated : Nov 29, 2022, 01:37 PM IST
Purse

সংক্ষিপ্ত

গৃহঋণের বোঝায় ভারাক্রান্ত হয় আবার কেউ কেউ গাড়ি ঋণের ঋণের বোঝা। আপনিও যদি বড় ঋণের বোঝার নিচে চাপা পড়ে থাকেন, তাহলে নীচে উল্লিখিত ১০ টি জ্যোতিষশাস্ত্রীয় প্রতিকার আপনার জন্য আশীর্বাদের চেয়ে কম নয়। 

জীবনে অনেক সময় মানুষ কঠোর পরিশ্রমের পরেও অর্থের অভাবের সম্মুখীন হয়। পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, অন্যের কাছ থেকে ঋণ নিতে হয় এবং চলে যাওয়ার পরিবর্তে এই ঋণ বাড়তেই থাকে। যাই হোক, আজকের যুগে মানুষ প্রায়ই ছোট-বড় প্রতিটি কাজের জন্য ঋণ নিতে থাকে। কেউ গৃহঋণের বোঝায় ভারাক্রান্ত হয় আবার কেউ কেউ গাড়ি ঋণের ঋণের বোঝা। আপনিও যদি বড় ঋণের বোঝার নিচে চাপা পড়ে থাকেন, তাহলে নীচে উল্লিখিত ১০ টি জ্যোতিষশাস্ত্রীয় প্রতিকার আপনার জন্য আশীর্বাদের চেয়ে কম নয়।

মঙ্গলবার হনুমানের মূর্তি বা ছবির সামনে সরিষার তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে সাতবার হনুমান চালিসা পাঠ করলে শীঘ্রই সব ধরনের ঋণ দূর হবে।

ঋণ থেকে মুক্তি পেতে প্রতি মঙ্গলবার রুদ্রাক্ষের জপমালা দিয়ে শ্রী হনুমানের নাম করে, ওম হান হনুমতে নমঃ মন্ত্রটি যতটা সম্ভব জপ করতে হবে।

এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে মঙ্গলবার মঙ্গল স্তোত্র পাঠ করলে জীবনের সমস্ত ঋণ সহজে পরিশোধ হয়ে যায় এবং ব্যক্তি ধন ও শস্য লাভ করে।

সমস্ত প্রচেষ্টার পরেও যদি আপনার ঋণ পরিশোধ করা না হয়, তাহলে প্রতি মঙ্গলবার আপনার ঋণের কিস্তি ফেরত দেওয়া শুরু করা উচিত। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই প্রতিকার করলে মানুষ তাড়াতাড়ি ঋণ থেকে মুক্তি পায়।

যদি আপনার জীবনে অনেক ঋণ বেড়ে যায়, তবে তা থেকে মুক্তি পেতে এবং ধন-সম্পদ বৃদ্ধির জন্য আপনার বাড়ির উত্তর-পূর্ব বা উত্তর-পূর্ব দিকে জলে লবণের দ্রবণ রাখুন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে প্রতিদিন উত্তর-পূর্বে লবণ এবং জলের দ্রবণ পরিবর্তন করলে অর্থনৈতিক অবস্থার দ্রুত উন্নতি হয়।

এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে, কাপড়ে ফিতারের টুকরো বেঁধে পিপল গাছের নিচে পাথর দিয়ে চেপে রাখলে মানুষের ঋণের সমস্যা শীঘ্রই দূর হয়ে যায়। ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়ার এই প্রতিকার মঙ্গলবারের পরিবর্তে বুধবার করতে হবে।

লাখ চেষ্টা করেও যদি ঋণ না মিটে তাহলে বুধবার ১.৫ কেজি মুগ ডাল সিদ্ধ করে তাতে ঘি ও চিনি মিশিয়ে গরুকে খাওয়ান। বিশ্বাস করা হয় যে এই প্রতিকার করলে ঋণের একীভূত শীঘ্রই দূর হবে।

ঋণ থেকে মুক্তি পেতে প্রতি রবিবার জলে নুন মিশিয়ে ঘরে মুছে দিলেও ঘৃণা দূর হয়।

লাখ চেষ্টা করেও যদি ঋণ থেকে মুক্তি না পাওয়া যায়, তাহলে হলুদ ও গুড় দিয়ে হলুদ কাপড়ে ৭টি গিঁট বেঁধে আপনার সম্পদের স্থানে রেখে দিন এবং ২১তম দিনে প্রবাহিত জলে প্রবাহিত করুন। এই প্রতিকার করলে অলৌকিকভাবে সমস্ত ঋণ দ্রুত চলে যায়।

ঋণ থেকে মুক্তি পেতে মাছ সংক্রান্ত প্রতিকার জ্যোতিষশাস্ত্রে অত্যন্ত কার্যকর বলে বলা হয়েছে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে, মাছকে নদী বা পুকুরে ফেলে আটার ট্যাবলেট খেতে দিলে শীঘ্রই সব ধরনের ঋণ দূর হয়ে যায়।

PREV
click me!

Recommended Stories

Love Horoscope: আজ সঙ্গীর সঙ্গে ভবিষ্যতের আলোচনা হতে পারে! দেখে নিন আপনার আজকের প্রেমের রাশিফল
Money Horoscope: আজ এদের ফাটকা আয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে! দেখে নিন আজকের আর্থিক রাশিফল