অনেকেরই দাঁত ছোটবড় হয়। মুখের মধ্যে সবার আগে কিন্তু দাঁত আর চোখ পড়ে। তাই এই দুটির গুরুত্বও অনেক বেশি। দাঁতের রঙের ওপরও নির্ভর করে মানুষের চরিত্র।
সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী যে কোন ব্যক্তি কেমন হবে তা সহজেই বলে দেওয়া যায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দাঁত দেখে। দাঁতের গঠন আর রঙের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব বা পরিচয়। জ্য়োতিষশাস্ত্র অনুযায়ী মানুষের চারিত্রিক গঠন অনেক সময়ই দেখা যায় সেই ব্যক্তির দাঁতের গঠনের মতই হতে থাকে। মানুষের দাঁতের গঠন নানা ধরনের হয়ে থাকে। কারও দাঁত সুন্দরভাবে সাজানো হয়। কারও আবার এবড়ো খোবড়ো হয়। কারও আবার দাঁত সমান হয়। অনেকেরই দাঁত ছোটবড় হয়। মুখের মধ্যে সবার আগে কিন্তু দাঁত আর চোখ পড়ে। তাই এই দুটির গুরুত্বও অনেক বেশি। দাঁতের রঙের ওপরও নির্ভর করে মানুষের চরিত্র।
মানুষের জীবনে দাঁতের প্রভাব-
দাঁতের রঙ
দাঁতের রঙ থেকে সেই মানুষটি পরিষ্কার না অপরিষ্কার তা বোঝা যায়। কারণ দাঁতের রঙ যদি হলুদ হয় তাহলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মোটেও পরিষ্কার নয়। কারণ সে নিজের দাঁতই পরিষ্কার করে না। দাঁত যদি অপরিষ্কার থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি কিন্তু রুগ্ন হয়। অন্যদিকে সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী দাঁত যদি ঝকঝকে সাদা হয় তাগলে সেই ব্য়ক্তি সমাজে উচ্চ স্থান লাভ করে। এদের অর্থভাগ্য বেশ ভাল হয়। এরা সাধারণত প্রচুর ধনসম্পত্তির অধিকারী হয়।
সুগঠিত দাঁত
সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী যাদের দাঁত সুগঠিত হয় তারা মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ লাভ করেন। এদের ওপর সিদ্ধিদাতা গণেশের আশীর্বাদ থাকে। এরা সমাজে সম্মানীয় ব্যত্তি হয়। এদের যে কোনও মানুষের ওপর সহজে প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
এবড়ো খেবড়ো দাঁত
যাদের দাঁতের গঠন খারাপ হয় তারা ছোটবড় হয় তাদের সমাজে প্রতিষ্ঠা পাওযার জন্য অনেক লড়াই করতে হয়। এদের কোনও কিছু পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। পারিবারিক চাপ এদের সবথেকে বেশি নিতে হয়। তবে এদেন সন্তানভাগ্য খুব ভাল হয়। সন্তানের জন্য এদের মুখ উজ্জ্বল হয়।
ফাঁকা ফাঁকা দাঁত
সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী এদের জীবন সমস্যায় জীর্ণ হয়। জীবনে কলঙ্কিত হওয়ারও প্রবল সম্ভাবনা থাকে। কথায় আর কাজে এদের কোনও মিল থাকে না। এদের বারবার ঠকতে হয়। তবে জীবনে এরা বেশ কিছু দুঃসাহসীক কাজ করে যায়।
হলুদ দাঁত
যাদের দাঁত একটু হলদেটে ধরনের হয় তাদের জীবনে ভোগ আর লালসা বেশি থাকে। এরা সর্বদা নিজের ঢাঁক নিজেই পেটায়।