পড়ল কৌশিকী অমাবস্যা তিথি, কোন উপায় এই বিশেষ দিনে পূজো করলে মিলবে সুফল

মঙ্গলবার ভোর ৬.৩৫ মিনিটে তা ছেড়ে যাচ্ছে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই কৌশিকী অমাবস্যার দিন হিসেবে মঙ্গলবারকেই চিহ্নিত করা রয়েছে। কারণ এদিন সূর্যোদয় পেয়েছে অমাবস্যা। 

Jayita Chandra | Published : Sep 6, 2021 5:42 AM IST

আজ, সোমবার কৌশিকী অমাবস্যা। এদিন সকাল থেকেই পুজো শুরু হয় তারাপরীঠে। এই বিশেষ তিথির সঙ্গে তারাপীঠের এক গভীর যোগ রয়েছে। কারণ, এদিন তন্ত্র সাধনা, যোগ্য বা মনের কোনও ইচ্ছা পূরণ করার মক্ষম তিথি। আর তাই মা কালীর আরাধনা শুরু হয়েছে তারাপীঠে সকাল থেকেই। সোমবার সকাল ৭.০৭ মিনিটে এই অমবস্যা লাগে। যার থাকবে দিনভর। রাত পোহালে মঙ্গলবার ভোর ৬.৩৫ মিনিটে তা ছেড়ে যাচ্ছে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই কৌশিকী অমাবস্যার দিন হিসেবে মঙ্গলবারকেই চিহ্নিত করা রয়েছে। কারণ এদিন সূর্যোদয় পেয়েছে অমাবস্যা। 

Latest Videos

সঠিক রীতি নীতি মেনে ভাদ্রমাসের এই তিথিতে পুজো করলে মিলবে সুফল। এই বিশেষ দিনেই ব্রহ্মাকে তুষ্ট করেছিলেন শুম্ভ-নিশুম্ভ। তাঁদের সাধনায় মুগ্ধ হয়ে বরও দিয়েছিলেন ব্রহ্মা। যে কাহিনি মহালয়ার প্রাতকালে সকলেই শুনে থাকেন। তাই কথিত আছে, এদিন মন থেকে নিয়ম মেনে পুজো করলে, মনের বাসনা পূর্ণ হয়। আর সেই সুবাদেই তারাপীঠে এই বিশেষ দিনে উপচে পড়ে ভিড়। এই বিশেষ তিথিতে বহপ পরিবারে মা কালী পূজিত হন। তবে মানতে হয় বিশেষ কিছু নিয়ম। 

এই তালীপুজোয় কোনও রকমের ফাঁক রাখা চলবে না। ক্রটি মুক্ত হতে হবে পুজো। পুজোর প্রতিটা জিনিস দেখে যত্ন করে গুছিয়ে নিতে হয় আগে থেকেই। যাতে সময় সময় তা পাওয়া যায়। এদিন মায়ের আসনের পাশে সারাক্ষণ ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখতে হয়। নজর রাখতে হবে তা যেন কোনও মতেই নিভে না যায়। পুজোর সরঞ্জামের মধ্যে অবশ্যই যেন থাকে সামান্য আতপ চাল, নারিকেল ও ১০৮টা জবা ফুল। 

Share this article
click me!

Latest Videos

ঠাকুর দেখার নাম করে যুবতীর সঙ্গে কুকর্ম! আতঙ্ক নরেন্দ্রপুরে! | South 24 Parganas News Today
'আমাদের নাম কেটে যাদের পাকা বাড়ি আছে তাদের আবাসের বাড়ি দিচ্ছে' দুর্নীতির অভিযোগ | Purba Bardhaman
ঘটনাকে চাপছে কারা! কার ভয়ে মুখ খুলছে না সঞ্জয়! ভালো করে দেখুন | RG Kar Case | Kolkata Doctor News
Sukanta Majumdar live: কালনায় সদস্যতা অভিযানে সুকান্ত, কী বার্তা, দেখুন সরাসরি
সিবিআই এতদিন ধরে কী করছে? সঞ্জয় রায়ের বিস্ফোরক মন্তব্যের পর প্রশ্ন কিঞ্জল নন্দের | Kinjal Nanda