নিজের মনের মত শান্তিপূর্ণ জীবন কাটাতে, মনে রাখুন জ্যোতিষশাস্ত্রের নিয়মগুলি

  • প্রতিটি সমস্যাগুলো পরবর্তিকালে এক বিপুল সমস্যা হিসেবে দেখা দেয়
  • বাস্তবে বেশীরভাগ মানুষের একান্ত চাহিদা এক শান্তি পূর্ণ জীবন
  • মানুষ চাইলেই নিজের মনের করে জীবন কাটাতে পারে
  • তার জন্য মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম

Asianet News Bangla | Published : May 20, 2020 6:03 AM IST

জ্যোতিষশাস্ত্রের মতেই, প্রতিটি মানুষের জীবনের ছোট ছোট সমস্যাগুলো পরবর্তিকালে এক বিপুল আকারের সমস্যা হিসেবে দেখা দেয়। তাই বাস্তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষের একান্ত চাহিদা এক শান্তি পূর্ণ জীবন। জ্যোতিষ্ক বিষয়ক তথ্য, সূত্রাবলী ও ব্যবহারিক প্রয়োগের সামগ্রিক জ্ঞান জ্যোতিষশাস্ত্র নামে পরিচিত। এই শাস্ত্রের উৎপত্তিকালে জ্যোতিষশাস্ত্র এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান এক এবং অভিন্ন ছিল। পরবর্তিকালে জ্যোতিষশাস্ত্র জ্যোতিষ্কগুলির গতি এবং অবস্থানের ভিত্তিতে, প্রাকৃতিক এবং শারীরিক লক্ষণ অথবা দুয়ের সমন্বয়ে ব্যক্তি, সমষ্টি বা দেশের ভবিষ্যৎ নিরুপণের প্রায়োগিক দিকটি নিয়ে অভিজ্ঞতাভিত্তিক জ্ঞানের সংগ্রহ হিসেবে বিস্তার লাভ করে।  জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মানুষ চাইলেই নিজের মনের করে জীবন কাটাতে পারে। তার জন্য মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম। তবেই জীবনে ফিরে আসবে সার্বিক শান্তি।

আরও পড়ুন- বাড়িতে কি কচ্ছপের ফেং শুই আছে, আপনার অজান্তেই এটি কত উপকার করছে জেনে নিন

জ্যোতিষীগণ মনে করেন মানুষ সচেতন কর্মের সাহায্যে অথবা ঈশ্বরের আশীর্বাদে অথবা এই দুইয়ের মিশ্রিতফলে ভাগ্য অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবর্তন করতে পারে। এই নিশ্চয়তার তারতম্যের কারণে অনেক বিজ্ঞানী জ্যোতিষশাস্ত্রকে মান্যতা দেন না। একদিকে যেমন বিখ্যাত বিজ্ঞানী ইয়োহানেস কেপলার একই সঙ্গে জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং জ্যোতিষী ছিলেন, আবার অন্যদিকে বিজ্ঞানীদের অনেকে জ্যোতিষশাস্ত্রকে ভ্রান্ত প্রতিপন্ন করতে চেয়েছেন। যেমন, ১৯৭৫ সালের সেপ্টেম্বরে দ্য হিউম্যানিস্ট পত্রিকায় অনেক বিজ্ঞানী আনুষ্ঠানিকভাবে জ্যোতিষশাস্ত্রের বিরুদ্ধে প্রচার করেছেন। এছাড়া বিখ্যাত বিজ্ঞান কাহিনী লেখক কার্ল সেগান তার একটি প্রামাণ্য চিত্রে এ নিয়ে আলোচনা করেছেন। তা সত্ত্বেও জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতি বহু মানুষের বিশ্বাস এখনও অটুট আছে।

আরও পড়ুন- জৈষ্ঠ্য মাস কেমন প্রভাব ফেলবে সিংহ রাশির উপর, দেখে নিন

অপরকে কথা তখনই দিন যখন তা রাখতে পারবেন। সব সময় সত্যি কথা বলার চেষ্টা করুন। নিজের সীমাবদ্ধতা জেনে তবেই অপরের বিষয়ে কথা বলুন। যে কোনও কাজ একাগ্র মনে করুন। জীবনের প্রতিটি সমস্যায় ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। জীবনের সমস্ত দায়িত্ব পালন করতে জানতে হবে। নিজের জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে হবে। প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে সূর্য প্রণাম ও মন্ত্র জপ। একইসঙ্গে সময়ের মূল্য বোঝাটা খুবই প্রয়োজনীয়। সব সময় সদর্থক আচরণ বজায় রাখা। যদি কোনও কাজ করতে গিয়ে ভুল হয়ে যায়, তা স্বীকার করুন। অপরের সমালোচনা করা বন্ধ করুন। কারও কাজে ভুল ধরতে যাবেন না। পাশাপাশি নিজের কাজ করে প্রমান করে দিন অপরের কাজের ভুল কোথায়। 

Share this article
click me!