চাণক্য নীতি অনুসারে, মহিলাদের এমন কিছু গুণ রয়েছে, যাতে তারা পুরুষদের থেকে অনেক এগিয়ে থাকে। এ ব্যাপারে পুরুষ কখনোই তাদের হারাতে পারে না। এ কারণেই নারীরা এসব বিষয়ে পুরুষদের চেয়ে এগিয়ে।
আচার্য চাণক্য একজন মহান পণ্ডিত, অর্থনীতিবিদ, কূটনীতিক হিসেবে পরিচিত। আচার্য চাণক্য তাঁর নীতিতে জীবনের ব্যবহারিক দিক সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। চাণক্য নীতিতে নারী ও পুরুষের চরিত্র, গুণাবলী ও কুফল সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা হয়েছে। চাণক্য নীতি অনুসারে, মহিলাদের এমন কিছু গুণ রয়েছে, যাতে তারা পুরুষদের থেকে অনেক এগিয়ে থাকে। এ ব্যাপারে পুরুষ কখনোই তাদের হারাতে পারে না। এ কারণেই নারীরা এসব বিষয়ে পুরুষদের চেয়ে এগিয়ে।
এসব বিষয়ে পুরুষের চেয়ে নারীরা এগিয়ে
সাহস: পুরুষের সামনে নারীর প্রতিচ্ছবি দুর্বল ব্যক্তির হলেও, চাণক্য নীতি অনুসারে বাস্তবতা এর থেকে ভিন্ন। আচার্য চাণক্য বলেন, সাহস ও সাহসের দিক থেকে নারীরা পুরুষের চেয়ে অনেক এগিয়ে। নারীরা সাহসিকতার সঙ্গে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে।
আরও পড়ুন- এই বাড়িতে প্রচুর সম্পদ নিজে থেকেই আসে, মা লক্ষ্মী সর্বদা বিরাজ করে
আরও পড়ুন- 'এই ৫ স্বভাব থাকলে সেই ব্যক্তি কোনদিন সাফল্যের মুখ দেখে না', চাণক্য নীতি
আরও পড়ুন- চাণক্যের এই বিষয়গুলো মেনে নিলে আপনি সব সময় সুস্থ থাকবেন, কোনও রোগ হবে না
বুদ্ধিমত্তা: নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান। তারা প্রতিটি বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করে সিদ্ধান্ত নেয়। যেখানে পুরুষরা রাগের বশে অনেকবার ভুল সিদ্ধান্ত নেয় এবং বড় ক্ষতি করে ফেলে। অথচ নারীরা এই ব্যাপারে ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজ করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, এই গুণাবলী শক্তিশালী হয়।
আবেগ এবং সহানুভূতি: আবেগ এবং সহানুভূতির দিক থেকে নারীরা পুরুষদের চেয়ে অনেক এগিয়ে। তাদের সহানুভূতি আছে। তবে এটাকে নারীর দুর্বলতা হিসেবে নেওয়া উচিত নয়।
ক্ষুধা: আচার্য চাণক্য বলেছেন যে নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি ক্ষুধার্ত বোধ করেন। এর পেছনের কারণ তাদের শারীরিক গঠন। একই সময়ে, তাদের প্রচুর পুষ্টি প্রয়োজন, তাই মহিলাদের সবসময় পর্যাপ্ত এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত।