Bangladesh: এলাকা দখলের লড়াই, বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সংঘর্ষে গ্রেফতার ১৬

পুলিশ জানিয়েছে কক্স বাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুটি দলের মধ্যে সংঘর্ষের সময় দুই পক্ষই গোলাগুলি চালায়। এই ঘটনায় এক জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তি নূর হাকিম। 

Asianet News Bangla | Published : Oct 10, 2021 6:20 PM IST

কক্সবাজারে কুতুপালং ক্যাম্পে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ১৬ জন  রোহিঙ্গাকে (Rohingya) গ্রেফতার করেছে বাংলাদেশের পুলিশ।(Bangkladesh Police) ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে। অন্যদিকে শনিবার উখিয়ার সোনার পাড়া চেকপোস্টে তল্লাশির সময় ১২ জন রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার হয়েছিল। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে কুতুপাল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত ছিল ধৃতরা। 

পুলিশ জানিয়েছে কক্স বাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুটি দলের মধ্যে সংঘর্ষের সময় দুই পক্ষই গোলাগুলি চালায়। এই ঘটনায় এক জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তি নূর হাকিম। পুলিশ জানিয়েছে মৃত ব্যক্তির শরীরে কোনও গুলির চিহ্ন নেই। গুলির লড়াইয়ের সময় তিনি আতঙ্গিত হয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। সেই সময়ই পড়ে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলেও প্রাথমিতভাবে মনে করা হচ্ছে। এই ঘটনায় আরও ১০-১২ জন আহত হয়েছে বলেও জানিয়েছে পুশিশ। 

ব্যবসা থেকে চাকরির সুবর্ণ সুযোগ, বিশ্বের এই দেশগুলিতে ভ্রণের সঙ্গে পাওয়া যাবে অর্থও

৯-এর দশকের স্মৃতি ফিরিয়ে আনল রেল, নতুন ভাবে দেখুন 'মিলে সুর মেরা তুমহারা' গানটি

India-China Standoff: লক্ষ্য পূর্ব লাদাখ সেক্টরে শান্তি, ভারত-চিন ৯ ঘণ্টা বৈঠক

পুলিশের অনুমান ক্যাম্পের ভিতর আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই দল রোহিঙ্গার মধ্যে সংঘর্ষ বেধেছিল। সেই সময়ই একে অপরকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় রোহিঙ্গারা। রাত তিনটে নাগার গুলি চলে বলেও পুলিশ জানিয়েছেন। এই ঘটনার মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কারও নাম উল্লেখ করা গয়নি। যদি নাম উল্লেখ করা হয় তাহলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। 

এটাই প্রথম নয়। এর আগে ৮ ডিসেম্বর একটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গুলি চলেছিল। তাতে মৃত্যু হয় এক জনের। ৪ ও ৬ অক্টোবর পৃথকদুটি রোহিঙ্গা সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছিল ৬ জনের। এরপরই বাংলাদেশের পুলিশ রোহিঙ্গা ইস্যুতে আরও কড়া নজরদারি চালায়। একটি ক্যাম্প থেকে অস্ত্রসহ ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পুলিশ জানিয়েছেন অক্টোবরের সংঘর্ষের মূল কারণই ছিল রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মধ্যে মাদক ব্যবসা, তোলাবাজি ও আধিপত্য বিস্তারকে কেব্দ্র করে সংঘর্ষ বেধেছিল। এদিকে রোহিঙ্গা সংঘর্ষের মধ্যেই প্রায় সাড়ে তিন হাজার সৈন্যকে ভাসানচরে পাঠানো  হয়েছে। 

Share this article
click me!