শিকল বাধা অবস্থায় বেজির সঙ্গে সেলফি পোস্ট শ্রাবন্তীর। বেজিকাণ্ডে এবার শ্রাবন্তী,মেকআপ আর্টিস্ট, এক গাড়ির চালক সহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করল এবার ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল সেল।
শিকল বাধা অবস্থায় বেজির সঙ্গে সেলফি পোস্ট শ্রাবন্তীর (Srabanti Chatterjee )। এরপেরই বিপাকে শ্রাবন্তী। বেজিকাণ্ডে এবার শ্রাবন্তী,মেকআপ আর্টিস্ট, এক গাড়ির চালক সহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করল এবার ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল সেল ( WildLife Crime Control Office)। ফের শ্রাবন্তী,মেকআপ আর্টিস্ট ও শুটিং স্পটের গাড়ির চালক সহ চার জনকে তলব করা হয়।ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল সেলের দফতরে হাজির শ্রাবন্তী।
ফের ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোলের দফতরে অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চ্যাটার্জী।সঙ্গে শুটিংয়ের সময় উপস্থিত থাকা বেশ কয়েকজন।গতকাল জিজ্ঞাসাবাদের পর ফের তাকে আসতে বলা হয়।সেই মত আজ ফের আসেন শ্রাবন্তী। মূলত এই বেজিটি যেটা নিয়ে শ্রাবন্তী সেলফি পোস্ট করেছিল।যেখানে বেজির গলায় শিকল পড়ানো ছিল।সেই পোস্ট নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়। এই বেজিটি কোথায় ছিল, কার কাছে ছিল সেই বিষয় জানার চেষ্টা করছে তদন্তকারীরা।যদিও গতকাল জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, কোনও একটি শুটিং স্পটে এই বেজিটি একজন নিয়ে আসে তখন শ্রাবন্তী সেলফি তোলে।সেই শুটিং স্পটে কে নিয়ে আসে, তাকে কি শুটিংয়ের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছিল।নাকি এই ভাবে শিকল পরিয়ে তাকে কেউ পুষছিলো।এখন সেই বেজিটি কোথায় আছে সেই সব বিষয়ে জানতে যেমন একদিকে শ্রাবন্তীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তেমনি ওই শুটিংয়ের সময় যারা ছিল তাদের বেশ কয়েকজনকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।সেই মত একজন গাড়ির চালক সহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে সঙ্গে শ্রাবন্তী।
আৎও পড়ুন, বলিউডের গোপন কেচ্ছা ফাঁস, নারী দিবসে গর্জে উঠলেন কিয়ারা, শুনলে চমকে যাবেন
প্রসঙ্গত, বেশিরভাগ সময়েই সংবাদের শিরোণামে থাকেন শ্রাবন্তী। কখনও নতুন বিয়ের খবর দিয়ে, আবার কখনও রাজনৈতিক কারণে তিনি বিতর্কের কেন্দ্র বিন্দুতে থাকেন। উল্লেখ্য একুশের বিধানসভা থেকে তিনি বিজেপির হয়ে ভোটে দাঁড়ান। ১২৯ ওয়ার্ডের গোপাল মিশ্র রোডে বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলেন শ্রাবন্তি চট্টোপাধ্য়ায়। শীতলা মন্দিরে এসে পুজো দিয়ে প্রণাম করেন বিজেপির তারকা প্রার্থী শ্রাবন্তি। দেওয়াল লিখনেও অংশ নেন তিনি। বেহালা পশ্চিমে এসে শ্রাবন্তী বলেন, নিজের পাড়ায় এসেছি নিজের ছোটবেলাটা আমার এখানে কেটেছে এখান থেকে আমি বড় হয়েছি, আমার খুব ভালো লাগছে.এই পাড়ার মেয়ে আমি এখানে এসে খুব খুশি আমি. সাধারণ মানুষের সঙ্গে আমি থাকব তাদের জন্য কাজ করতে সচেষ্ট হব। বিপক্ষে হেভিওয়েট প্রার্থীরা রয়েছে। জানি আমি ভগবানকে খুব বিশ্বাস করি এবং আমি এখানকার মে আসা করি এখানকার বাসিন্দারা আমার সঙ্গে থাকবে। খেলা হবে কিসের ইঙ্গিত আমি নিজেও বুঝতে পারি না। বুঝতেও চাই না। কিন্তু আমি জানি এতদিন টেলিভিশনের পর্দায় ছিলাম মানুষের জন্য কিছু করতে চাই', বলে প্রতিশ্রুতি দয়েছিলেন তিনি। যদিও তা শেষ রক্ষা হয়নি। একুশে বিপুল ভোটে জয়ী হয় তৃণমূল।