বৃহস্পতিবার ধারাবাহিকগুলির পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার করেই ছোট পর্দার টিআরপি রেটিং প্রকাশিত হয়।এই বৃহস্পতিবারও প্রকাশিত হয়েছে এই সপ্তাহের টিআরপি লিস্ট, জানা যাচ্ছে টিআরপি লিস্টে এবার অপরাজিতা আঢ্যর এপিসোডটির জন্য সর্বোচ্চ টিআরপি পেয়েছে রচনা বন্দোপাধ্যায়ের 'দিদি নাম্বার ওয়ান' এই নিয়ে কি প্রতিক্রিয়া লক্ষী কাকিমা ওরফে অপরাজিতার? চলুন জেনে নেওয়া যাক
বৃহস্পতিবার ধারাবাহিকগুলির পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার করেই ছোট পর্দার টিআরপি রেটিং প্রকাশিত হয়। আর এই টিআরপি রেটিং এর ভিত্তি হলো জনতা জনার্দন। অর্থাৎ দর্শক, তারাই তো আসল ভগবান, তারাই তো সার্টিফিকেট দেন, দর্শকদের কারণে কোনো সিরিয়াল টিআরপির শীর্ষে চলে যেতে পারে আবার কোনো সিরিয়াল যদি দর্শক পছন্দ না করেন তাহলে সেটি টিআরপি রেটিং-চার্টের নিচের দিকে চলে যায়। এই বৃহস্পতিবারও প্রকাশিত হয়েছে এই সপ্তাহের টিআরপি লিস্ট, জানা যাচ্ছে টিআরপি লিস্টে এবার অপরাজিতা আঢ্যর এপিসোডটির জন্য সর্বোচ্চ টিআরপি পেয়েছে রচনা বন্দোপাধ্যায়ের 'দিদি নাম্বার ওয়ান' এই নিয়ে কি প্রতিক্রিয়া লক্ষী কাকিমা ওরফে অপরাজিতার? চলুন জেনে নেওয়া যাক
ধারাবাহিক গুলি কে হারিয়ে এই সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি নাম্বার পেয়েছে দিদি নাম্বার ওয়ান, রবিবারের এপিসোডে গেস্ট পারফর্মার হিসেবে উপস্থিত ছিল গোটা লক্ষী কাকিমার টিম অর্থাৎ অপরাজিতা আঢ্য, দেবশঙ্কর হালদার এবং আরও অনেকে, সেই পর্বের দৌলতেই দিদি নাম্বার ওয়ান টিআরপি রেটিং সমস্ত ধারাবাহিক গুলিকে পিছনে ফেলে ৯.৫ রেটিং পেয়েছে। দিদি নাম্বার ওয়ানের এই সর্বোচ্চ টিআরপি রেটিং-এর নেপথ্যে সপরিবারে লক্ষী কাকিমার অবদান।
এ বিষয়ে স্বয়ং লক্ষী কাকিমার কি মত? অপরাজিতা বলেন, 'আমি যে কাজ করি ভালো করারই চেষ্টা করি, আমি দেবুদা, আমাদের কাজই আমাদের পরিচয়, ২৫ বছর ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে আছে শুধুমাত্র কাজের জন্য। যাই করি না কেন ভালো করে করার চেষ্টা করি, এই টিআরপি হলো সাপ-লুডোর ঘুটির মতো। ধরো আমরা সবাই একসঙ্গে শুরু করলাম, কেউ সাপের মুখে পড়লাম কেউ আবার মই দিয়ে উঠে গেল, এর কোনো বেসিক লজিক আমি আজ অবধি খুঁজে পাইনি। সবাই কখনো উঠবে, কখনও পড়বে, এটাই চলতে থাকবে, এটাই টিআরপি।' তিনি আরও বলেন,যে টিআরপি যখন বেশি থাকে তীক্ষ্ণ সেই ধারাবাহিকের ফ্লোরের এনার্জি বা কাজ করার উৎসাহটাও বেড়ে যায়। সেই ধারাবাহিকের সঙ্গে যুক্ত প্রতিটি মানুষ টেকনিশিয়ান থেকে শুরু করে অভিনেতা অভিনেত্রীরা প্রত্যেকেই টিআরপি থেকে উদ্ভুদ্ধ হয় কাজ করতে। ওটা ওদের কাছে বড় পাওনা। চ্যানেলের ও প্রযোজকদের ব্যবসায়িক একটা উন্নতি হয়। তাই প্রতি সপ্তাহে টিআরপি নিয়ে একটা মারামারি দেখি, যদিও আমাকে খুব বেশি নাড়া দেয়না। অবশ্যই ভালো লাগে কিন্তু আমি কাজে বিশ্বাসী। একটা ধারাবাহিক হলো টিম ওয়ার্ক, সবার আনন্দে, আমিও আনন্দিত, ঠিক যেমন পুজোর সময় দেখি সবাই সেজেগুজে আনন্দ করছে। আমি বাড়িতে বসে থাকলেও ওদের দেখে আনন্দ পাই।'
আরও পড়ুন,প্রকাশিত শামশেরার প্রথম রিভিউ! ছবি কি ফ্লপ নাকি ব্লকবাস্টার হিট হতে চলেছে? জেনে নিন এখুনি!