কথা কাটাকাটি চলছে সেই শুরু থেকে। এখনও অবশ্য তা অব্যাহত। তবে পাল্টেছে কথার সুর, ঝগড়ার কারণ। আগে যেখানে একে অপরের সঙ্গে ব্যবহার, মন্তব্য নিয়ে ঝগড়া করত গুনগুন এবং সৌজন্য এখন সেই ঝগড়ার মোড় ঘুরেছে প্রেমের দিকে। সেই প্রেমের দিকে মোড় ঘোরানোর একমাত্র কারণ হল তিন্নি অর্থাৎ অনন্যা। 'খড়কুটো' ধারাবাহিকটি ক্রমশ ভিন্ন রূপ নিয়ে হাজির হচ্ছে দর্শকের সামনে।
প্রথমে সৌজন্য এবং গুনগুনের মধ্যে সমস্যার সৃষ্টি হত নিজেদের আচার আচরণের জন্য। তাদের বিয়ের আগেই দু'জনের এমন ঝগড়ায় রীতিমত চিন্তিত বাড়ির লোকজন। তবে সেই চিন্তা এবার কমছে। কারণ সৌজন্যের প্রতি ভালবাসা জাগছে গুনগুনের মনে। ভালবাসার টানে নিজের তিন্নি দিদিকে নিয়ে সৌজন্যের সঙ্গে এক প্রস্থ ঝামেলা লেগে গিয়েছে গুনগুনের। যা এসে থামাতে বাড়ির কাকা, দাদাদের।
তিন্নি হল সৌজন্যের অ্যাসিসটেন্ট। সম্পর্কে গুনগুনের পিসতুতো দিদি। তার সঙ্গে মোটেই ভাল সম্পর্ক নয় গুনগুনের। উঠতে বসতে গুনগুনকে কথা শোনায় সে। তবে তার কারণেই এবার সৌজন্য এবং গুনগুন কাছাকাছি আসতে চলেছে। তিন্নিকে বিয়েতে আমন্ত্রণ জানানো নিয়ে সৌজন্যকে বারণ করতে থাকে গুনগুন। এই নিয়ে কথা কাটাকাটি হতে হতেই সৌজন্যের কলার ধরে চিৎকার করতে থাকে সে। এবার কি তবে বিয়ের আগে প্রেমালাপ শুরু হবে দু'জনের।