সময়টা মোটেই ভাল যাচ্ছে না ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। একের পর এক বিপদ যেন পিছু ছাড়ছে না অভিনেত্রীর। এবার প্রিয়জনকে হারিয়ে ফেললেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। কাছের মানুষকে হারিয়ে বড্ড ভেঙে পড়েছেন নায়িকা। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তদের সঙ্গে সেকথা শেয়ার করে নিয়েছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছোটবেলার বান্ধবী ইন্দুমতিকে হারালেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছোটবেলার বান্ধবীর সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী। স্মৃতির পাতা থেকে ছবি শেয়ার করে শোকপ্রকাশ করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
সময়টা মোটেই ভাল যাচ্ছে না ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। একের পর এক বিপদ যেন পিছু ছাড়ছে না অভিনেত্রীর। এবার প্রিয়জনকে হারিয়ে ফেললেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। কাছের মানুষকে হারিয়ে বড্ড ভেঙে পড়েছেন নায়িকা। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তদের সঙ্গে সেকথা শেয়ার করে নিয়েছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছোটবেলার বান্ধবী ইন্দুমতিকে হারালেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছোটবেলার বান্ধবীর সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী। স্মৃতির পাতা থেকে ছবি শেয়ার করে শোকপ্রকাশ করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
ঋতুপর্ণার শেয়ার করা ছবিতে দেখা যাচ্ছে কেউ শাড়ি পরে, কেউবা সালোয়ার কামিজ পরে দাঁড়িয়ে রয়েছে একদল যুবক-যুবতী। ছবিতে অল্প বয়সী ঋতুপর্ণাকে দেখে চেনা দায়। পুরোনো ছবির সঙ্গে ইন্দুমতিক একটি নতুন ছবিও শেয়ার করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছবির সঙ্গে ক্যাপশনে লেখা, 'ক্যান্সারের কারণে আমার ছোটবেলার প্রিয় বান্ধবীকে হারালাম। একদমই ভাল নেই মন। আমাদের ছেলেবেলাটা খুবই ভাল ছিল। সরল ও সাধারণ ছিল। ইন্দুমতি তোমাকে সারাজীবন মনে রাখব, মনে রাখব তোমার সবুজ স্মৃতিকেও। তোমার আত্মার শান্তি কামনা করি। ওম শান্তি'। একের পর এক খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
উল্লেখ্য, দিনকয়েক আগেই সাতসতকালেই বড়সড় বিপাকে পড়েছিলেন টলি অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। মঙ্গলবার সকাল বেলা বিমান ধরতে গিয়েই সমস্যায় পড়েছিলেন টলি অভিনেত্রী। কলকাতা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে বোর্ডিংয়ের সময় ছিল ভোর ৪.৫৫ মিনিট। অভিনেত্রী পৌঁছেছিলেন ৫.১২ মিনিটে। মাত্র কিছুক্ষণের দেরির জন্যই বিমানে উঠতে পারেন নি ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। একটানা ৪০ মিনিট ধরে অনুরোধ, কাকুতি মিনতি, এমনকী কান্নাকাটি করার পরও বিমানে উঠতে দেয়নি প্রথমসারির বিমান সংস্থা। আমদাবাদের উদ্দেশেই যাচ্ছিলেন নায়িকা। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। তিনি জানিয়েছেন, ভোরবেলা তিনি বিমান বন্দরে পৌঁছান। আমদাবাদের বিমান ধরার জন্য যাত্রীদের গেট নং ১৯-এ বোর্ডিংয়ের সময় ভোর ৪.৫৫ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অভিনেত্রীর পৌঁছতে সামান্য দেরি হতেই তাকে জানানো হয় বোর্ডিং হয়ে গিয়েছে। তাকে দেখতে না পেয়ে নির্দিষ্ট সময়ে নাকি তার নাম ধরে ঘোষণা করেছেন কর্তৃপক্ষ। ফোনেও নাকি যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু ঋতুপর্ণার দাবি, তার কাছে কোনও ফোন আসেনি, তার কাছে বোর্ডিং পাসও ছিল। তিনি অনেক অনুরোধ করেন। শেষমেষ কোনও কিছু না হওয়ায় কেঁদে ফেলেন ঋতুপর্ণা, তাতেও কোনও কাজ হয়নি। অন্যদিকে সময় মতো শ্যুটিং সেটে না গেলে সমস্যায় পড়বেন পরিচালক-প্রযোজক, এমনকী ছবির শুটিংও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই কথাও বিমানবন্দরের কর্মীদের কাছে ক্রমাগত বলতে থাকেন ঋতুপর্ণা। প্রায় ৪০ মিনিট ধরে অনুরোধ করেও কোনও কাজ হয়নি। সেই সমস্যা মিটতে না মিটতেই প্রিয়জনকে হারালেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
আরও পড়ুন- একঘেয়েমি যৌনতা না পসন্দ, এই অভিনেত্রীর জন্য ঘোর অন্ধকার নেমে এসেছিল অজয়ের জীবনে
আরও পড়ুন- ঘাড়ে উঠে চরম অন্তরঙ্গতা, আইল্যান্ডে শার্টলেসে সুপারহট ভিকিকে দেখে এ কী করলেন ক্যাট