পুজোর দিনগুলো সুরেলা করে তুলতে জি বাংলার প্রয়াস, 'গানে গানে পুজো'

Published : Oct 11, 2021, 06:05 PM ISTUpdated : Oct 11, 2021, 06:16 PM IST
পুজোর দিনগুলো সুরেলা করে তুলতে জি বাংলার প্রয়াস, 'গানে গানে পুজো'

সংক্ষিপ্ত

১৯৩০ সালে দুর্গাপুজোর আগে নতুন গানগুলি প্রকাশ পেত পুজোর গান নামে। দুর্গাপুজোর ঐতিহ্যকে স্মরণ করে এই গানগুলি তৈরি করা হত। আর সেই নস্টালজিয়াকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতেই ফের 'গানে গানে পুজো'-র মতো অনুষ্ঠান নিয়ে এসেছে জি বাংলা। 

দুর্গাপুজোর (Durga Puja) সঙ্গে গান (Song) ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িয়ে রয়েছে। পুজোর সঙ্গে গান (Puja Song) হবে না এটা যেন ভাবাই যায় না। আর সেই কথা মাথায় রেখেই এবার 'গানে গানে পুজো' (Gaane Gaane Pujo ) নিয়ে এসেছে জি বাংলা (Zee Bangla)। পুজোর কটাদিন দর্শকদের আনন্দ দিতে এই অনুষ্ঠানের সম্প্রচার করা হচ্ছে। ১০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে এই অনুষ্ঠান। চলবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ঠিক রাত ১১টার সময় এই অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হবে। 

১৯৩০ সালে দুর্গাপুজোর আগে নতুন গানগুলি প্রকাশ পেত পুজোর গান নামে। দুর্গাপুজোর ঐতিহ্যকে স্মরণ করে এই গানগুলি তৈরি করা হত। আর সেই নস্টালজিয়াকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতেই ফের 'গানে গানে পুজো'-র মতো অনুষ্ঠান নিয়ে এসেছে জি বাংলা।

আরও পড়ুন- সিনেমার ফ্রেমে ইংরেজ রাজ, গোলোন্দাজেও অভিনয়ের দাপটে ঝড় তুললেন অ্যালেক্স ওনেল 

আরও পড়ুন- আগমনীর সুরে মহাপঞ্চমীতে জমজমাত ডান্স বাংলা ডান্সের মঞ্চ, তারই কয়েক ঝলক আপনাদের জন্য

এক ঘণ্টা ধরে চলা এই অনুষ্ঠানে চলবে ননস্টপ গান। জি বাংলা পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি এই অনুষ্ঠানে থাকবেন 'সা রে গা মা পা' প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া বিভিন্ন প্রতিযোগী। প্রতিদিনই নতুন নতুন শিল্পীকে দেখা যাবে এই মঞ্চে। গানের পাশাপাশি পুজোর আড্ডাও দিতে দেখা যাবে তাঁদের। এই অনুষ্ঠান সঞ্চালনার দায়িত্বে থাকবেন ইমন চক্রবর্তী ও উষশী রায়। গানে ও আড্ডায় জমে যাবে একটা ঘণ্টা। 

 

 

করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এখন পুজোর মণ্ডপে বেশি ভিড় না করাই ভালো। কারণ উৎসবের মরশুমে ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। রাজ্যে করোনার গ্রাফ এখন অনেকটাই উর্ধ্বমুখী রয়েছে। ইতিমধ্যেই এনিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরও। তবে দুর্গাপুজোর মধ্যে রাজ্যবাসী কতটা করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ মেনে চলবেন সেটাই হল আসল বিষয়। কারণ পুজো পুরোদমে শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। এদিকে স্বস্তির খবর হল চতুর্থীর তুলনায় পঞ্চমীতে সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিমাণ অনেকটাই কম ছিল। যা এই চিন্তার মধ্যেও কিছুটা হলেও স্বস্তি দিয়েছে প্রশাসনকে। রাজ্যের মধ্যে সবথেকে বেশি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনা। 

আরও পড়ুন- পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করে আমি ঘুরে দাঁড়িয়েছি, পুজোর মুখে ভক্তদের উদ্দেশ্যে কী বার্তা নুসরতের

ফলত এই পরিস্থিতির মধ্যে খুব বেশি পরিমাণে প্যান্ডেল হপিং না করে বাড়িতে থাকাই ভালো। আর তার সঙ্গে পুজোর দিনগুলি জমিয়ে তুলতে প্রয়োজন 'গানে গানে পুজো'-র মতো অনুষ্ঠান।  

PREV
click me!

Recommended Stories

দীর্ঘ অসুস্থতায় শয্যাশীয়া, না ফেরার দেশে প্রবীণ অভিনেতা কল্যাণ চট্টোপাধ্যায়, শোক প্রকাশ একাধিক তারকার
টেলিভিশনের মেগা ধারাবাহিক থেকে বড় পর্দার সফল নায়িকা, বছরে কত টাকা উপার্জন করেন মিমি চক্রবর্তী?