'সুশান্তের মরদেহের পাশ দিয়ে ব্যাগ হাতে কোথায় গেল সেই ব্যক্তি, প্রথম দিন থেকেই লোপাট হচ্ছে প্রমাণ'

  • বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সুশান্ত সিং রাজপুতের দেহ 
  • হাতে কালো প্লাস্টিকের ব্যাগ নিয়ে পাশ থেকে ছুটে গেল এক ব্যক্তি 
  • ব্যাগেই কি ছিল প্রমাণ, প্রশ্ন তুলছে নেটিজেন 
  • পুলিশের সামনেই হল এই কান্ড

Asianet News Bangla | Published : Jul 20, 2020 7:26 AM IST / Updated: Jul 20 2020, 01:14 PM IST

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু খুন নাকি আত্মহত্যা। নানা ছোটখাটো তথ্য জোগার করে অধিকাংশ নেটিজেনের দাবি এটা খুন, আবার কারও দাবি তাঁকে বাধ্য করা হয়েছে নিজের প্রাণ নিতে। তবে এমন মানুষের সংখ্যা অত্যন্ত কম যারা সুশান্তের মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলেই মানছে। এরই মাঝে সঞ্জয় লীলা বনশালী এবং আদিত্য চোপড়ার বয়ানে আকাশ-পাতাল তফাত, সুশান্তের ইনস্টাগ্রাম এখনও পর্যন্ত কার্যকরী থাকা যেখানে রিমেম্বারিং হিসাবে এক রকম লক করে দেওয়া হয়েছে সেই অ্যাকাউন্ট, নানা ঘটনাই দৃঢ়তর করেছে সকলের সন্দেহকে। হঠাৎই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল এক ভিডিও।

আরও পড়ুনঃবনশালী ও আদিত্যের বয়ানে আকাশ-পাতাল তফাত, সুশান্ত মৃত্যু-মামলায় আরও দৃঢ় হল সন্দেহ

বান্দ্রার বাড়ি থেকে বের করে আনা হচ্ছে সুশান্ত সিং রাজপুতের দেহ। আশপাশে পুলিশ সহ রয়েছেন অনেকেই। দেহ শোয়ানো হল স্ট্রেচারে। হঠাৎই পাশ থেকে ছুটে গেল এক ব্যক্তি। হাতে কালো বড় প্লাস্টিক ব্যাগ। চটপট ক্যামেরার নাগালের বাইরে গিয়ে কোথাও যেন গায়েব করে এল ব্যাগটি। সেই ব্যক্তি ফিরে ফের চলে এল সুশান্তের দেহের কাছে। সবটাই ঘটল পুলিশের সামনে। এই ভিডিও জুড়ে তোলপাড় নেটদুনিয়া। কীসের প্লাস্টিক ব্যাগ নিয়ে দৌঁড়লো ছেলেটি। সত্যি কি তাতে প্রমাণ ছিল। 

আরও পড়ুনঃ'এতই যদি ইন্ডাস্ট্রির সবাই অত্যাচার করে, তাহলে ছেড়ে চলে যাও', বিস্ফোরক ভিডিও করণের

 

ভিডিও দেখে নেটিজেনের মন্তব্য, "তার মানে প্রমাণ লোপাট হচ্ছে প্রথম দিন থেকেই। সুশান্তের মৃত্যু পূর্বপরিকল্পিত খুন ছাড়া আর কিছুই নয়। পুলিশের সামনেই প্রমাণ লোপাট করা হচ্ছে। পুলিশেরও মদত আছে এতে।" এছাড়া তাদের আরও কথায়, "সুশান্তের মৃত্যু যে পূর্বপরিকল্পিত খুন তা স্পষ্ট হয়ে গেল। সব প্রমাণ সরিয়ে দিয়েই মুম্বই পুলিশ এখন জেরার কাজে নেমেছে। প্রমাণ সরানো যেহেতু সময়সাপেক্ষ ব্যাপার তাই প্রায় এক মাস সময় নিল পুলিশ।" এই ভিডিও দেখে ইতিমধ্যেই তর্কবিতর্ক উঠেছে তুঙ্গে।

Share this article
click me!