এত গভীরতা তৈরি হয় যে অভিষেক প্রথম সম্পর্কের কথা জানান অজয়কেই। ঐশ্বর্যের সঙ্গে অভিষেকের বিয়ের খবরও প্রথম অভিষেক ফোন করে অজয় দেবগণকে দিয়েছিলেন।
বলিউডে পা রাখার পর থেকেই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অভিজ্ঞতার শিকার হতে হয়েছিল অজয় দেবগণকে। অনেকেই মনে করতেন যে তিনি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবেন না। অনেক পরিচালক তাঁকে ছবি দিতেও রাজি ছিলেন না। এমন সময় হাতে এসে বেশ কয়েকটি ছবি। প্রথম কাজলের সঙ্গে অভিনীত ছবি হালচাল। সেই ছবিতে কাজ প্রথমে পছন্দই করতেন না অজয়কে। পরিবর্তীতে বদলে ছিলেন অজয়ের প্রতি তাঁর অনুভুতি।
বন্ধু ভাগ্যও খানিকটা অজয়ের একই রকম। হাম দিল দে চুকে সনম ছবির স্যুটিং-এর সময় সলমন খান-ঐশ্বর্য একে অন্যের প্রেমে পাগল। ফলে দুজনেই সেটে খুব একটা কথা বলতেন না অজয়ের সঙ্গে। অজয়ও চুপ থাকতেন। যদিও এই ছবির মধ্যে দিয়েই নিজের সেরাটা উপহার দিয়েছিলেন তারকা। আজও এই ছবির অভিনয় অজয়ের কাছে এক সম্পদ। তবে এই ছবিতে তৈরি হয়েছিল দুটি সম্পর্কের সমীকরণ।
আরও পড়ুন- বাংলাদেশের রেস্তোরাঁ থেকে সোনার দোকানে কাজ, অর্থের অভাবে কী কী করেছেন অক্কি
তবে সেই সমীকরণ বেশি দিন লাগেনি পাল্টাতে। একদিকে যেমন সলমন খানের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙে পরবর্তীতে, ঠিক তেমনই আবার কয়েকদিনের মধ্যেই ঐশ্বর্য অজয়ের খুব ভালো বন্ধু হয়ে ওঠে। তাঁদের মধ্যে এত গভীরতা তৈরি হয় যে অভিষেক প্রথম সম্পর্কের কথা জানান অজয়কেই। ঐশ্বর্যের সঙ্গে অভিষেকের বিয়ের খবরও প্রথম অভিষেক ফোন করে অজয় দেবগণকে দিয়েছিলেন। এখনও পর্যন্ত সেই সম্পর্কে কোনও চিরই ধরেনি।