বৃহস্পতিবার সকালেই সব শেষ। সব চেষ্টা ব্যর্থ করে কাপুর পরিবারে ঘটেছিল ইন্দ্রপতন। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন ঋষি কাপুর। আর এরই সঙ্গে শেষ হয়েছিল নীতু কাপুর ও ঋষি কাপুরের প্রেমকাহিনি। চোখের জলে বিদায় দিয়েছিলেন ঋষিকে। লকডাউনে ছিল না কোনও আড়ম্বর, অভিষেক বচ্চনের পাশে এদিন দেখা গিয়েছিল নীতু কাপুরকে। ঋষি কাপুরকে দাহ করার পর নীতুকে গাড়িতে তুলে দিয়ে গিয়েছিলেন অভিষেক।
আরও পড়ুনঃ শেষের দিকে ২ মে গা ঢাকা দিতেন সত্যজিৎ রায়, কীভাবে নিজের জন্মদিন পালন করতেন পরিচালক
এরপর কেটে গিয়েছে দুটি দিন। সোশ্যাল মি়ডিয়ায় ইতিমধ্যেই ঋষি কাপুরকে নিয়ে খোলা চিঠি লিখেছেন লিখলেন আলিয়া। তারই কিছু মুহূর্ত পরে ঋষি কাপুরকে নিয়ে নিরবতা ভাঙলেন নীতু কাপুর। শুরুটা ছিল ১৯৭৮ সালে, জেহরিলে ইনসান ছবির মধ্যে দিয়ে। তখন থেকেই একে অন্যকে চেনা, এরই দুবছরের মাথায় বিয়ে। বিয়ের কিছু বছর পর সিনেমা ছেড়ে ঋষি কাপুরের সঙ্গে চুটিয়ে সংসার করতে শুরু করেছিলেন অভিনেত্রী।
বিয়ের পর তিনটি ছবি করেছিলেন এই জুটি। তারপর পর্দায় রসায়ন বন্ধ হলেও বাস্তবে জমে উঠেছিল তাঁদের প্রেমপর্ব, বৈবাহিক জীবনে প্রতিটা মুহূর্ত ছিল সুখকর। সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি কিছু লিখলেন না নীতু। শুধু ঋষি কাপুরের ছবি শেয়ার করে লিখলেন, তাঁদের গল্প শেষ। সারাজীবনের বন্ধুত্ব, সম্পর্ক, ভালোবাসা এবার আগলে রাখার পালা। নীতুর আবেগঘন পোস্টের কয়েকটি কথাই যেন বুঝিয়ে দিয়ে গেল, তাঁর ও ঋষি তাপুরের সম্পর্কের গভীরতা।
করোনা মোকাবিলায় রক্ষা করুন নিজেকে, মেনে চলুন 'হু' এর পরামর্শ
সাবধান, করোনা আতঙ্কের মধ্যে এই কাজ করলেই হতে পারে জেল
কী করে করোনার হাত থেকে রক্ষা করবেন আপনার বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের, রইল তারই টিপস