বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন চাহিদা ও লক্ষ্য পূরণের জন্য এখানে অনেক সুযোগ রয়েছে। গত পাঁচ বছরে ভালো রিটার্ন দেওয়া কিছু ইকুইটি মিউচুয়াল ফান্ড সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বিনিয়োগে সর্বোচ্চ লাভের জন্য সঠিক স্টক নির্বাচন করে এবং সঠিক সময়ে কেনা-বেচা করে
ঐতিহ্যবাহী বিনিয়োগ যেমন ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিট এবং রেকারিং ডিপোজিটের তুলনায় মিউচুয়াল ফান্ডের রিটার্ন বেশি।
510
গত ১০-১৫ বছরের ইতিহাস দেখলে দেখা যায়
এদের বেশিরভাগই গড়ে ১০ থেকে ১৪ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন দিয়েছে। তবে মাঝে মাঝে লোকসানও হতে পারে, এটা মনে রাখতে হবে।
610
এছাড়াও মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি আকারে প্রতি মাসে ৫০০, ১০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করা যায়
অথবা আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী বাড়াতে পারেন। যখন খুশি টাকা তোলা যায়।
710
ইএলএসএস ফান্ডগুলির তিন বছরের লক-ইন পিরিয়ড থাকে
এসআইপি ছাড়াও, এককালীন অর্থাৎ লাম্প সাম বিনিয়োগেও ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়।
810
গত পাঁচ বছরে সেরা ১০টি ইকুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে কত লাভ পাওয়া গেছে
তা দেখে নেওয়া যাক। কোয়ান্ট স্মল ক্যাপ ফান্ড গড়ে ৩৯.৬০ শতাংশ চক্রবৃদ্ধি বার্ষিক বৃদ্ধির হার দিয়েছে। এখানে পাঁচ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ৫.৩০ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। বন্ধন স্মল ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ডও ভালো রিটার্ন দিয়েছে।
910
এখানে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ৩.৮৪ লক্ষ টাকা হয়েছে
নিপ্পন ইন্ডিয়া স্মল ক্যাপ ফান্ড, আইসিআইসিআই প্রুডেনশিয়াল ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফান্ড এখানে গড়ে ২৯.৫৪ শতাংশ সিএজিআর দিয়েছে। ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ৩.৬৪ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে।
1010
এসবিআই কন্ট্রা ফান্ডে পাঁচ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ৩.৪৮ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে
কোয়ান্ট ইএলএসএস ট্যাক্স সেভিং ফান্ড এবং কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ডে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে যথাক্রমে ৩.৪১ লক্ষ এবং ৩.৩৭ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া স্মল ক্যাপ ফান্ডের ক্ষেত্রে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ৩.৩০ লক্ষ টাকা হয়েছে। মোতিলাল ওसवाल মিড ক্যাপ ফান্ডে পাঁচ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ৩.২৫ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। টাটা স্মল ক্যাপ ফান্ডের ক্ষেত্রে ১ লক্ষ টাকা ৩.২৩ লক্ষ টাকা হয়েছে।