Holi business: এক বা দু কোটি নয়, দোল যাত্রা বা হোলি (Holi 2025) উৎসবে প্রায় ৬০ কোটি টাকার কেনাবেচা হতে পারে বলে আশা করছে ব্যবসায়ী সংগঠনকগুলি।
Holi business: এক বা দু কোটি নয়, দোল যাত্রা বা হোলি (Holi 2025) উৎসবে প্রায় ৬০ কোটি টাকার কেনাবেচা হতে পারে বলে আশা করছে ব্যবসায়ী সংগঠনকগুলি। বিক্রি হচ্ছে আবির, জল রঙ, পিচকারি। হোলি বা দোলযাত্রা উপলক্ষ্যে দেদার বিক্রি হচ্ছে শুকনো ফল, মিষ্টি। হোলি বা দোল উপলক্ষ্যে এখন জামা কাপড় বিক্রি হওয়া কিন্তু নতুন ট্রেন্ড। 'হ্যাপি হোলি' লেখা টি-শার্টও। তাই এই বছর দোল উৎসব যে ব্যবসায়ীদের পকেট ভরাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
বাংলায় দোলযাত্রা বা বসন্ত উৎসবের প্রস্তুতি চলেছে গত কয়েক দিন ধরেই। একই সঙ্গে দেশে চলছে হোলির উৎসব। তাতেই কেনাকেটা বেড়েছে। গত কয়েক বছরের মত এবারও ভেষজ রং, দেশীয় রং কেনার ওপরই ঝোঁক ছিল ক্রেতাদের। অন্যদিকে চিনা পিচকারির পরিবর্তে দেশের তৈরি সাধারণ পিচকারি বিক্রি বেশি হয়েছে। তেমনই জানিয়েছে ব্যবসায়ীরা। চিনা পণ্যের তুলনায় দেশীয় পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। উৎসব উপলক্ষ্য চন্দনকাট, পুজোর উপকরণ, ফুলের চাহিদাও তুঙ্গে। তবে ক্রেতাদেরও অভিযোগ রয়েছে, গতবারের তুলনায় এবার দোল খেলার সামগ্রীর দাম অনেকাই বেড়েছে। কিন্তু তারপরেও চাহিদা থাকায় ব্যবসায়ীরা লাভের মুখ দেখছে।
ব্যবয়াসীদের কথায় এবার দোল বা হোলির জন্য জামাকাপড়ের চাহিদাও রয়েছে। 'হ্যাপি হোলি' লেখা টিশার্ট, কুর্তার চাহিদা ছিল। দেদার বিক্রি হয়েছে 'হ্যাপি হোলি' লেখা জামাকাপড়। পাশাপাশি ফল, মিষ্টির চাহিদাও ছিল প্রচুর। তবে উত্তর ও মধ্যভারতেও হোলির ব্যবসা দুর্দান্ত হয়েছে। ব্যবসা ভাল হয়েছে পূর্ব ভারতেও। কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ভারত। শুধুমাত্র দিল্লিতেই এখনও পর্যন্ত ৮০ হাজার কোটি টাকার কেনাকাটা হয়েছে। গত বছর ছিল ৫০ হাজার কোটি টাকা। এই রাজ্যের ব্যবসায়ীরাও হোলি বা দোলযাত্রা উপলক্ষ্যে লক্ষ্মী লাভ করেছে বলেও অনুমান ব্যবসায়ী সংগঠনগুলির।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।