
অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে নতুন কিছু শুরু করতে চাইছেন।
তাই এই বিষয়টির দুটো আঙ্গিক রয়েছে।
ব্যবসায় নামলেই তো শুধু হবে না।
বর্তমান পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে, কোন ধরনের প্রোডাক্টের বেশি চাহিদা রয়েছে এবং কী কী ধরণের সার্ভিস গ্রাহকরা পেতে চাইছেন?
কারণ, আজকালকার দিনে অল্প টাকা দিয়েই ব্যবসা শুরু করা যায়।
এক্ষেত্রে হাতে মাত্র ১৫ হাজার টাকা থাকলেই হবে।
অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট অথবা মিশো-র মতো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম তো রয়েছেই।
অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরুর করার এই দুটোই সবচেয়ে সহজ পন্থা। অবশ্য বিশেষ কোনও স্কিল বা দক্ষতা থাকলে আবার পুঁজিরও দরকার নেই।
শুধু নিজের ব্যবসাকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে হবে।
সেইসঙ্গে, আচার, পাঁপড় এইসবেরও চাহিদা তুঙ্গে। ১৫ হাজার টাকা দিয়ে এইসব ব্যবসাতেও নামা যায়।
তবে তার জন্য উপযুক্ত ট্রেনিং দরকার। কারণ, কাজ শেখাটা জরুরি।
ছাদের ফুল এবং সবজির চাষও ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে আজকাল। তবে সেইজন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দরকার। সেইসবও আবার অনলাইনে বিক্রি করা যেতে পারে।
অনলাইনে রেস্তোরাঁও খুলে ফেলা যায়। মানে ক্লাউড কিচেন। অর্থাৎ, অনলাইনে বা ফোনে অর্ডার নিয়ে সেইমতো রান্না করে ডেলিভারি করে দিতে হবে।
সাধারণ মানুষের চাহিদা মতো আধার, প্যান বা সরকারি প্রকল্পের কাজ করে দিতে হবে।
তবে যে কোনও ব্যবসা শুরুর আগে অবশ্যই একবার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া জরুরি।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।