মাত্র ৯টি একদিনের ম্যাচ খেলা বিজয় শঙ্করকে বিশ্বকাপের দলে সুযোগ দেওয়া নিয়ে অনেকেরই আপত্তি ছিল। অনেকেই বলেছিলেন অতিরিক্ত ঝুঁকি নেওয়া হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে জাতীয় নির্বাচকরা বলেছিলেন তিনি ত্রিমাত্রিক ক্রিকেটার। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের অভিষেক ম্যাচে ব্যাট হাতে সময়টা খুব একটা ভাল না গেলেও বল হাতে এসে প্রথম বলেই উইকেট তুললেন বিজয় শঙ্কর।
পাক ইনিংসের পঞ্চম ওভারে ভুবনেশ্বর কুমার চারটি বল করার পরই হ্যামস্ট্রিং-এ টান ধরার কারণে উঠে যেতে বাধ্য হন। শেষ দুচটি বল করার জন্য ডাকা হয় বিজয় শঙ্করকে। আর প্রথম বলেই তিনি ইমাম উল হকের উইকেট দখল করেন। গুড লেন্থে বল রেখেছিলেন তিনি। বলটি ভিতরে কাট করে। বাঁহাতি ইমাম ফ্লিক করতে গিয়ে বলের লাইন মিস করেন। লেগ স্টাম্পের সামনে তাঁর পায়ে আছড়ে পড়ে বলটি।
'থ্রিডি ক্রিকেটার' এদিন ছয় নম্বরে ব্যাট করতে এসেছিলেন। ১৫ বলে ১৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। মারেন ১টি চার। তবে সেই সময় বড় শটে দ্রুত রান তোলার প্রয়োজন ছিল। তিনি কিন্তু রানের গতি বাড়াতে পারেননি।