এর আগে একাধিকবার স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ উঠেছে প্রাক্তন ভারতী অধিনায়ক তথা বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। যা নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। তবে সেসব সমস্যা কাটিয়ে উঠেছেন সৌরভ। বড়সড় কোনও সমস্যার সম্মুখীনও হতে হয়নি তাকে। এবার ভারতীয় ক্রিকেটে আরও একবার অভিযোগ উঠল স্বার্থের সংঘাতের। আর এবার কাঠগড়ায় অন্য কেউ নন,খোদ বর্তমান ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বিরাট কোহলি।
২০১৯ সালে বেঙ্গালুরুর কোম্পানি গ্যালাক্টাস ফানওয়্যার টেকনোলজি প্রাইভেট লিমিটেডে বিনিয়োগ করেছিলেন বিরাট কোহলি। সংস্থার তরফে বিরাট কোহলিকে ৩৩ লক্ষ টাকার কিছু বেশি কম্পালসরি কনভার্টিবল ডিবেঞ্চার দেওয়া হয়েছিল। এই সংস্থাই অনলাইন ফ্যান্টাসি গেমিং অ্যাপ এমপিএল-এর মালিক। যার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বিরা কোহলি। বর্তমানে এমপিএল ভারতীয় ক্রিকেট দলের কিট স্পনসর। নভেম্বপ মাসে এমপিএলকে ভারতীয় দলের কিট স্পনসর হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ফলে সেখানই প্রশ্ন উঠছে ভারতীয় দলের স্পনসর যেই কোম্পানি, সে কোম্পানিরই ব্র্যান্ড অ্যান্বাসেডর হন কি করে কোহলি।
ভারতীয় বোর্ডের তরফ থেকে জানানো হয়েছে,'ভারতীয় ক্রিকেটে এক প্রভাবশালী চরিত্র বিরাট কোহলি। তবে এই ধরণের চুক্তি একেবারেই ঠিক নয়।' তবে এই বিষয়ে কোনও ভুল দেখছেন খোদ সংস্থার সিইও অর্জুন সাজদা। তিনি বলেছেন,'বিরাট এবং কর্নারস্টোন যে কোনও ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে পারে। কর্নারস্টোনে বিনিয়োগ না করা পর্যন্ত বিরাটের কোনও স্বার্থের সংঘাত হবে না।' যদিও এই বিষয়ে এখনও কোনও মুখ খোলেননি বিরাট কোহলি।