এভাবেই করুন দূর্গার আরাধনা, তাহলে দেবীর আশির্বাদে সুখ-সমৃদ্ধি-সাফল্য সবই আসবে

মহালয়ার পর থেকেই দেবীপক্ষে দেবী দুর্গার আরাধনা শুরু হয়। নয় দিন ধরে চলে দেবীর আরাধনা। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী  শরৎকালে দেবী দূর্গার আরাধনা করলে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, আধ্যাত্মিক শক্তি, বৃদ্ধি পায়। এই সময় দেবীর জপ করলে  তপস্যা, সংযম, বুদ্ধিমত্তা  বাড়ে।

Saborni Mitra | Published : Sep 27, 2022 5:22 PM IST

মহালয়ার পর থেকেই শুরু হয়ে যায় দেবী পক্ষ। এই সময়টা শক্তিরূপে আরাধনা করা হয় দেবী দূর্গা বা দশভূজার। হিন্দুধর্মে এই সময় অর্থাৎ শারদীয় নবরাত্রিতে দেবী দূর্গার পুজো করা হয় ৯ রূপে। হিন্দুধর্মে নবরাত্রি উৎসবকে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, আধ্যাত্মিক শক্তি, জপ, তপস্যা, সংযম, বুদ্ধিমত্তা এবং জাঁকজমকের সমার্থক বলে মনে করা হয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মা দুর্গার আশীর্বাদ পেতে কোন কোন ব্যবস্থা ফলদায়ক বলে মনে করা হয়।

মহালয়ার পর থেকেই দেবীপক্ষে দেবী দুর্গার আরাধনা শুরু হয়। নয় দিন ধরে চলে দেবীর আরাধনা। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী  শরৎকালে দেবী দূর্গার আরাধনা করলে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, আধ্যাত্মিক শক্তি, বৃদ্ধি পায়। এই সময় দেবীর জপ করলে  তপস্যা, সংযম, বুদ্ধিমত্তা  বাড়ে। দেবীর নয়টি রূপের নয়টি প্রভাব রয়েছে- যা ভক্তদের জীবন অনেকটাই মসৃণ করে তোলে। কিন্তু পুজোর নিয়ম রয়েছে। 

দেবী দূর্গার পুজো করা নিয়ম হলঃ 
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী দেবীর আরাধনার সময় সর্বদাই লাল পোশাক পরুন। পুজোর সময় দূর্গাকে লাল ফুল অবশ্যই অর্পন করবেন। একই সঙ্গে মা ভবতারিণীকে ধূপ, প্রদীপ, গরুর দুধ আর মধু অর্পন করতে হবে। কুশের আসনে বসে চণ্ডীপাঠ করতেই হবে। এরপর দূর্গার বীজমন্ত্র 'ওম হ্রীম দুন দুর্গায় নমঃ'- এটি ১০৮ বার জপ করুন। এর পরে অম্বে মায়ের আরতি করুন। এতেই প্রসন্ন হয়ে দূর্গা আপনাকে আশির্বাদ করবেন বলে হিন্দুশাস্ত্রে বিশ্বাস করা হয়। 

Read more Articles on
Share this article
click me!