প্রতিবারের এবারেও তাই ভিন্ন ভাবনা নিয়ে ব্যপক প্রস্তুতিতে ব্যস্ত রয়েছে কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘ সার্বজনীন দুর্গোৎসব। এই বছরে তাদের ভাবনা 'বার্তা পৌঁছবে বিশ্ব জনে'।
আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। এরপরেই ছেলেপুলেদের নিয়ে বাপের বাড়িতে আসবে 'মা'। শরতের মেঘলা আকাশ, শিউলি ফুলের গন্ধ জানান দিচ্ছে সে কথা। আর এরই মধ্যে নিজেদের নতুন নতুন চিন্তাভাবনা নিয়ে প্যান্ডেলের কাজ শুরু করেছে দুর্গা পুজো কমিটি এবং ক্লাবগুলি। কলকাতার পুজো মানেই থিমের দৌড়ে এগিয়ে থাকার লড়াই। আবার তার মাঝে রয়েছে সাবেকিয়ানার নস্ট্যালজিয়াও। আর এই লড়াইয়েই একের পর এর ভিন্ন চিন্তা ভাবনা নিয়ে শেষের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত পুজো কমিটিগুলো।
আগের দু বছর করোনার দাপটে বাংলার নানা উৎসব ম্লান থাকলেও একেবারে স্তব্ধ ছিল না বরং বহু কালে করোনা কালে সমস্যায় থাকা বিভিন্ন স্তরের কল্যানের কাজে ব্রতী হয়েছিলেন। উৎসব প্রিয় বাঙালি তারপর থেকে পুজোর পাশপাশি মানব সেবায় বিশেষ নজর দেওয়ার কাজেও প্রবল ভাবে অগ্রসর হতে দেখা গিয়েছে। প্রতিবারের এবারেও তাই ভিন্ন ভাবনা নিয়ে ব্যপক প্রস্তুতিতে ব্যস্ত রয়েছে কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘ সার্বজনীন দুর্গোৎসব। এই বছরে তাদের ভাবনা 'বার্তা পৌঁছবে বিশ্ব জনে'।
এই বছরে কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘ সার্বজনীন দুর্গোৎসব তাই মাতৃবন্দনার সৃজনে থাকবে শিল্পী সন্দীপ মুখার্জীর শিল্পের ছোঁয়া। কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘ সার্বজনীন দুর্গোৎসব পুজোর পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে শুভেচ্ছা ও উৎসবের দিনগুলোয় সকলকে সাদর আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তারা। এই পুজো দেখতে হলে আপনাকে মানিকতলা মেইন রোড ধরে এগিয়ে যেতে হবে। ৮৬ তম বর্ষে কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘের পুজো দেখতে অবশ্যই যেতে হবে মন্ডপ ও চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা দেখতে।