'ভোলা' ছবির প্রোমোশনে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চুম্বন, তবে কি শত্রু থেকে মিত্র হলেন অজয়-টাবু?

টাবুর প্রথম ছবি বিজয়পথের প্রথম নায়ক ছিলেন অজয় দেবগণ। সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত দৃশ্যম সিক্যুয়েলে তারা একে অপরের শত্রুর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ফের  একসঙ্গে বড় পর্দায় কাজ করতে চলেছেন অজয় ​​ও টাবু ।
ভোলা ছবিতে একসঙ্গে দেখা যাবে।

অ্যাকশনের সঙ্গে পৌরাণিক কাহিনির সংমিশেলে দেখা যাবে আপকামিং ছবি ভোলা-তে । হিন্দু পৌরাণিক কাহিনির সঙ্গে ভরপুর অ্যাকশন দৃশ্য দেখা যাবে ছবিতে। ২৪ জানুয়ারি মুক্তি পেল অজয় ও টাবু অভিনীত ছবির টিজার।

ভোলা ছবিতেই আবারও একফ্রেমে ধরা দেবেন টাবু ও অজয়। ভোলা ছবির প্রোমোশনে  হাজির হয়েছিলেন অজয় ও টাবু। একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে পোজ দিয়েছেন তারকা জুটি। সেখানেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে অজয়কে চুমু খেলেন টাবু, তা নিয়েই জল্পনা শুরু হয়েছে।
 

এক শিব ভক্তের গল্প নিয়েই আসতে চলেছে ছবি। এই ছবিতেই শিব ভক্ত ব্যক্তিটির তার মেয়ের প্রতি যে ভালবাসা, এবং মেয়ের জন্যই ভিলেনদের সঙ্গে  যে লড়াই সেটা ফুটে উঠবে।

ভোলা-র টিজার নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন অজয় দেবগণ। বাইক স্টান্ট থেকে নৌকায় চড়ে নানা দৃশ্যে কসরত করতে দেখা গেছে অভিনেতাকে, পাশাপাশি রয়েছে দুর্দান্ত অ্যাকশন দৃশ্য। যেখানে  বড় সাইজের ত্রিশূল ঘোরাতে দেখা গেছে অজয়কে।

ভোলা ছবিতেই পুলিশের ভূমিকায় দেখা যাবে টাবুকে। বারবারই খাকি পোশাকে অভিনেত্রীকে দেখতে চাইছেন দর্শকরা। টিজারেও দেখা যাচ্ছে, টাবুর এক হাত ভেঙে তাকে নোংরা রাস্তার মধ্য দিয়ে টানতে টানতে নিয়ে যাচ্ছে। 

এই ছবিটি তামিল ছবি কাইথির অফিসিয়াল হিন্দি রিমেক। ২০১৯ সালে আসল ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল। আগামী ৩০ মার্চ ছবিটি বড়পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে। ছবিচে গজরাজ রাও , সঞ্জয় মিশ্র, রাই লক্ষ্মীকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে।

নব্বইয়ের দশকের বলি অভিনেত্রী  টাবু বহু নায়কের সঙ্গে রোম্যান্টিক দৃশ্যে অভিনয় করলেও ৫০-পেরিয়েও আজও তিনি সিঙ্গল। বলি নায়িকার প্রেমে পাগল হয়েছিলেন অনেক অভিনেতারাই। 
 

বলি কেরিয়ারে দীর্ঘদিন থাকার পরও  নিজের মনের মানুষ খুঁজে পাননি অভিনেত্রী টাবু। একাধিক ছবিতে তার অভিনয়ে মুগ্ধ দর্শককূল। রিল লাইফে প্রেম এলেও রিয়েল লাইফে আজও বিয়ে করেননি অভিনেত্রী। 

বিয়ে না করার জন্যই পুরো দোষটাই অজয়ের ঘাড়ে চাপিয়েছেন টাবু । টাবু জানিয়েছন,অজয়ের কারণেই আজও সিঙ্গল । দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে একে অপরকে চেনেন। ছোটবেলা থেকে সমীর ও অজয় চোখে চোখে রাখত টাবুকে। কোনও ছেলে আমার সঙ্গে কথা বলতে এলেই তাদের ধরে মারত।