মধুচন্দ্রিমার রাতেই অন্যের ঘরে পাঠানোর জন্য স্বামী করছিল দর কষাকষি! বলিউড কাঁপানো অভিনেত্রীর এই ভয়ঙ্কর রাতের কথা শুনে আঁতকে উঠেছিল পরিজনেরা

কেরিয়ার তখন মধ্যগগণে। একের পর এক হিট ছবি তখন করিশ্মার ঝুলিতে। নব্বইয়ের দশকে কেরিয়ার সাফল্যে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন করিশ্মা কাপুর। তবে ব্যক্তিগত জীবনটা ততটাই কষ্টের।

বলিউডের এক সময়ের প্রথম সারির নায়িকা। যেই মুভিতেউ হাত সেই ছবিই ব্লকবাস্টার হিট। সলমন থেকে গোবিন্দা তার সাবলীল অভিনয়ে সব সময় মুগ্ধ ছিল তার ভক্তকূল।

আমরা অনেকেই মনে করি রূপোলি পর্দায় যারা কাজ করেন, কত রঙিন তাঁদের জীবন। না অর্থের চিন্তা না বিলাসীতার। কিন্তু এত কিছুর পরেও এমন বহু নায়িকা আছেন যাদের জীবনের সামান্য একটা ভুলে শেষ হয়ে গিয়েছে গোটা জীবন।

এই তালিকায় ৬০-এর দশক থেকে শুরু করে অনেকে অভিনেত্রী রয়েছেন। কিন্তু এত মর্ডান যুগে কাপুর বংশের মেয়ে হয়ে করিশ্মা কাপুর-কে এমনটা সহ্য করতে হবে, এটা শুনে সকলেই অবাক হয়েছিল। যখন প্রকাশ্যে এসেছিল লোলো-র মধুচন্দ্রিমার ঘটনা।

নিজের থেকে দুই বছরের ছোট অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পরে, ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুরকে বিয়ে করেন লোলো।

এই ভালো সময়টা বিয়ের প্রথম রাতেই শেষ হয়ে যায়। মধুচন্দ্রিমার রাতেই করিশ্মা বুঝতে পারেন,তার বিবাহিত জীবন প্রথম রাতেই শেষ।

কারণ মধুচন্দ্রিমার রাতেই ব্যবসার জন্য করিশ্মাকে অন্যের কাছে বিক্রি করেছিলেন স্বামী সঞ্জয়। ভয়ে লজ্জায় দাপুটে অভিনেত্রী এই কথা পরিবারের বা বন্ধু মহলে কাউকে জানাতে পারেনি।

এখানেই শেষ ছিল না। রীতিমতো দর কষাকষি করেছিল সঞ্জয় কাপুর। হাজার চেষ্টা করেও এই বিয়ে টিকিয়ে রাখতে পারেননি অভিনেত্রী।

শেষমেষ ২০১৩ সালে সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন। বিবাহ বিচ্ছেদের পর