যিনি তাঁর স্পষ্টবাদিতার জন্য পরিচিত ছিলেন এবং এই স্পষ্টবাদিতার কারণেই পাকিস্তান তাঁর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। ২০০৬ সালে 'তাজমহল' ছবির প্রচারে পাকিস্তান সফর করেন এই অভিনেতা।
27
জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে ফিরোজ খান
বলিউডের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক ছিলেন। ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে ফিরোজকে মন্তব্যও করতে শোনা গিয়ছিল। ফিরোজ খান ছিলেন ভারতীয় চলচ্চিত্রের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা, পরিচালক এবং প্রযোজক। বলিউডে তিনি তার স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্ব, স্টাইলিশ লুক এবং সাহসী সিনেমা তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
37
'দিদি' সিনেমায় আত্মপ্রকাশ
ফিরোজ খান ১৯৬০ সালে 'দিদি' সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি ষাটের দশকে বেশ কিছু সিনেমায় পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেন।
ফিরোজ খান এখনও বলিউডের অন্যতম বিখ্যাত নাম। ২০০৯ সালের এপ্রিলে এই অভিনেতা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। কিন্তু জীবিত থাকাকালীন ইসলাম নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন পাকিস্তানের সঙ্গে। পারভেজ মোশাররফের নির্দেশে তাকে সেই সময় পাকিস্তানে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়।
57
অভিনেতাকে নিষিদ্ধ করা হয় পাকিস্তানে
ফিরোজ খানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মোশাররফ তাদের দেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছিলেন বলিউডের এই অভিনেতাকে।
67
বাতিল হয়ে যায় সফর
জানা গিয়েছিল যে, ফিরোজ মুসলিম ধর্ম সম্পর্কে কয়েকটি মন্তব্য করেন এবং এটি পাকিস্তানে বিতর্কের জন্ম দেয়। এরপরই ওই অভিনেতাকে নিষিদ্ধ করা হয়। অন্যান্য তারকারাও ছিলেন এই সফরে। তাদের সফরও বাতিল করা হয়।
77
মনীষা কৈরালাকে নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য
জানা গিয়েছে. নয়াদিল্লিতে পাকিস্তান হাইকমিশনকে জানানো হয় ফিরোজ খানকে যাতে পাকিস্তানে যাওয়ার অনুমতি না দেওয়া হয়। এরপর আর ওই দেশে যেতে পারেননি বলিউডের এই অভিনেতা। শোনা যায়, অভিনেত্রী মনীষা কৈরালার প্রতিও আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছিল ফিরোজ খানের বিরুদ্ধে।