ফাল্গুনী পাঠক ৫৬ বছর বয়সে পদার্পণ করেছেন। ১৯৬৯ সালে একটি গুজরাটি পরিবারে তাঁর জন্ম। ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি তাঁর অনুরাগ ছিল। মাত্র ৯ বছর বয়স থেকে তিনি গান গাওয়া শুরু করেন।
‘ইয়াদ পিয়া কি আনে লাগি’ গানের মাধ্যমে রাতারাতি বিখ্যাত হওয়া ফাল্গুনী পাঠক ৫৬ বছরে পা দিলেন। ১৯৬৯ সালে মুম্বইতে জন্ম নেওয়া ফাল্গুনীর ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি ঝোঁক ছিল।
28
ফাল্গুনী পাঠক ধীরে ধীরে তাঁর গানের যাত্রা অব্যাহত রেখেছিলেন। 1998 সালে তাঁর প্রথম অ্যালবাম ‘ইয়াদ পিয়া কি’ মুক্তি পায়। এই অ্যালবাম তাঁকে রাতারাতি গানের রানী করে তুলেছিল।
38
1999 সালে ফাল্গুনী পাঠকের দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘ম্যায়নে পায়েল হ্যায় ছনকাই’ আসে, যা ব্লকবাস্টার প্রমাণিত হয়েছিল। এই গান তাঁকে সুপারস্টার বানিয়েছিল। এরপর অনেক বলিউড পরিচালক তাঁকে তাঁদের ছবিতে গান গাওয়ার প্রস্তাব দেন।
ফাল্গুনী পাঠককে চলচ্চিত্রের গান গাওয়ার জন্য ক্রমাগত প্রস্তাব দেওয়া হতে থাকে, কিন্তু তিনি সাফল্যের নেশায় বুঁদ হয়ে সেই প্রস্তাবগুলো প্রত্যাখ্যান করতে থাকেন। এরপর তাঁর গান তেমন কামাল দেখাতে পারেনি।
58
১৯৯৮ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত ফাল্গুনী পাঠকের গান মানুষের মুখে মুখে থাকত। এখনকার দিনে তিনি প্রায়শই নবরাত্রি গরবা উৎসবে অংশ নেন। যদিও, এখান থেকেও তিনি ভালো রোজগার করেন।
68
ফাল্গুনী পাঠকের সম্পত্তির কথা বললে, মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁর প্রায় ১৩০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। তিনি একটি গানের জন্য ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা চার্জ করেন।
78
ফাল্গুনী পাঠকের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে বলতে গেলে, তিনি এখনও বিয়ে করেননি। তাঁকে সবসময় একটি টমবয় লুকে দেখা যায়। তাঁর এই লুকের পেছনের কারণ তিনি অনেক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন।
88
একটি গুজরাটি পরিবারে জন্ম নেওয়া ফাল্গুনী পাঠক চার বোনের মধ্যে সবচেয়ে ছোট। তাঁর জন্মের সময় সবাই আশা করেছিল যে ছেলে হবে, কিন্তু তা হয়নি। তাই ফাল্গুনীর বোনেরা তাঁকে নিজেদের ভাই মনে করত।