করণ জোহরের ভ্যানেটি ভ্যানে রয়েছে, চোখ ধাঁধানো ফার্নিচার। যার প্রতিটাতেই রয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া। আর রয়েছে কমফোর্ট লাইফস্টাইসের সবরকম সুবিধে। ভ্যানেটি ভ্যানে রয়েছে মাইক্রো অভোন থেকে ওয়ার্ডোব - সবকিছুই।
সেলিব্রিটির বাড়ি কেমন হয়? কেমন হয় তাদের ভ্যানেটি ভ্যানের ভিতর? এই নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতুহল নয়। কিন্তু আগে তা জানার কোনও উপায় ছিল না। এখন সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে বদলে গেছে সম্পূর্ণ ছবিটা। এখন অনেক সেলিব্রিটি নিজেদের ঘরের বা ভ্যানেটি ভ্যানের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে থাকেন। এর ব্যাতিক্রম নন করণ জোহর। পরিচালক , প্রযোজক হলেও তিনি সেলিব্রিটিদের তুলনায় কম কিছু নন। ধর্মা প্রোডাকশানের মালিক তিনি। শাহরুখ থেকে সলমন এখনও তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে থাকেন।
সম্প্রতি চলচ্চিত্র নির্মাতা করণ জোহর নিজের ভ্যানেটি ভ্যানের ছবি সোশ্যালমিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। তাতেই বোঝাযায় রীতিমত বিলাসবহুল জীবনেই কাটান করণ জোহর। যার পরতে পরতে ছোঁয়া রয়েছে তাঁর ভ্যানেটি ভ্যানে। ভ্যানেটি ভ্যানের অন্দর সজ্জা রীতিমত হার মানাবে উচ্চ মধ্যবিত্তের বাড়িকে। কারণ কী নেই করণ জোহরের ভ্যানেটি ভ্যানে! নিজেই অবশ্য তার ডেমোস্ট্রেশন দিয়েছেন।
ঝাঁ চকচকে ভ্যানেটি ভ্যানে রয়েছে, চোখ ধাঁধানো ফার্নিচার। যার প্রতিটাতেই রয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া। আর রয়েছে কমফোর্ট লাইফস্টাইসের সবরকম সুবিধে। ভ্যানেটি ভ্যানে রয়েছে মাইক্রো অভোন থেকে ওয়ার্ডোব - সবকিছুই। করণ জানিয়েছেন তিনি গরম গরম খাবার খেতে ভালবাসেন। আর জামাকাপড় তার অত্যান্ত প্রিয়। তাই এই ব্যবস্থা।
জোহর ইনস্টাগ্রাম রিলের শিরোনাম করেছেন, ‘আমার ভ্যানিটি ভ্যানের জন্য আমার যে পাঁচটি জিনিস দরকার’, এবং তার চশমার জন্য একটি উত্সর্গীকৃত স্থান দিয়ে শুরু করে সেগুলি তালিকাভুক্ত করেছেন। পরিচালক এবং চলচ্চিত্র প্রযোজক তার ফ্যাশনের জন্য পরিচিত এবং তার মধ্যে প্রায় সবসময় দেখা যায় এমন একটি জিনিস হল একজোড়া চশমা। তিনি বলেছিলেন যে তিনি সম্প্রতি একজন "রিং পারসন" হয়ে উঠেছেন এবং সেই আনুষাঙ্গিকগুলিও সংরক্ষণ করার জন্য একটি জায়গা প্রয়োজন।
তারপরে তিনি "সত্যিই আরামদায়ক কুশন" সম্পর্কে কথা বলেছিলেন। "...যা আসলে আমাদের প্রোডাকশন ডিজাইনার অমৃতা তৈরি করেছেন, আমার সোয়েটশার্ট," তিনি প্রকাশ করেছেন, যোগ করেছেন যে সোয়েটশার্টগুলি ছিঁড়ে "অসাধারণ কুশন" কভারে তৈরি করা হয়েছিল।