প্রিয়ঙ্কা আরও বলেন, এটা খুবই প্রয়োজনীয় একটা পদক্ষেপ, আর আমিও এমন পজিশনে আছি যেখানে এটা করা সম্ভব। নিজের সারোগেটকে নিয়েও মুখ খোলেন প্রিয়ঙ্কা। প্রিয়ঙ্কা এও বলেন আমি আমার বা মেয়ের মেডিকেল কোনও হিস্ট্রি জনসমক্ষে আনতে চাই না , তার মানে এটাও নয় যে সবার যা তা বলার অধিকার রয়েছে। লোকেরা তো আমাকে বলছেই কিন্তু আমাকে মেয়েকে নিয়ে কেউ কিছু বললে সেটা সহ্য করতে পারি না। তাই ওকে এসব গসিপ থেকে দূরে রাখাই ভাল।