পুরাণে কথিত আছে, অসুরের অত্যাচার থেকে উদ্ধারের জন্য স্বর্গের দেবতারা মহামায়ার তপস্যা শুরু করেন। আরাধনায় সন্তুষ্ট হয়ে মহামায়া দেবী মানস সরোবরের জলে স্নান করে কালো রং ত্যাগ করে কৃষ্ণবর্ণা দেবী কৌশিকীর রূপ ধারণ করেন। সেই রূপেই দেবী শুম্ভ নিশুম্ভ নামের দুই অসুরকে বধ করে দেবতাদের রক্ষা করেন এই তিথিতেই। সেই থেকেই পাপের বিনাশ করার জন্য তারাপীঠ সহ নানান পীঠস্থানে কৌশিকী রূপে পুজো করা হয়, মা কে।