রাজবেশে 'মথুরবাবু', বালিকা বধূ দেবলীনার হাতেই মাছের মুড়োতে কামড় বসালেন গৌরব

Published : Dec 10, 2020, 02:47 PM ISTUpdated : Dec 10, 2020, 03:03 PM IST

 অপেক্ষার অবসান। অবশেষে চার হাত এক হলো।  দীর্ঘ তিন বছরের প্রেম পূর্ণতা পেল । করোনা আবহের মধ্যেই গতকালই টলিউডে বহু প্রতীক্ষিত বিয়ের আসরও বসেছে ঘনিষ্ঠ লোকজনের উপস্থিতিতে।  দ্বিতীয়বার ছাদনাতলায় উত্তম কুমারের নাতি গৌরব চট্টোপাধ্যায়। গতকালই বৈদিক রীতি মেনে সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন গৌরব-দেবলীনা। বিয়ে থেকে  পরবর্তী অনুষ্ঠান, রইল দেবলীনা-গৌরবের বিবাহ ডায়েরির নানা ঝলক।  

PREV
111
রাজবেশে 'মথুরবাবু', বালিকা বধূ দেবলীনার হাতেই মাছের মুড়োতে কামড় বসালেন গৌরব

গতকাল অর্থাৎ  ৯ ডিসেম্বর বৈদিক রীতি মেনে সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন গৌরব-দেবলীনা।

211

দীর্ঘ তিন বছরের প্রেম পূর্ণতা পেল অবশেষে। করোনা আবহের মধ্যে বিয়ে সাড়লেন উত্তম কুমারের নাতি গৌরব চট্টোপাধ্যায়।
 

311

বাঙালি মতে বিয়ের নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে মাছের মুড়ো খাওয়ানো হল অন্যতম। আর সেই নিয়ম মেনেই বিয়ের পর নববধূ দেবলীনার হাতেই মাছের মুড়োতে কামড় বসালেন গৌরব।

411

রাজবেশে মথুরবাবু। পরণে  সাদা ধুতি-পাঞ্জাবি বাঙালির ট্র্যাডিশনাল লুকেই নজর কাড়লেন গৌরব।

511

অন্যদিকে বিয়ের দিন লাল বেনারসি, সোনার গয়নাতেই সকলের নজর কেড়েছেন রাঙা বউ দেবলীনা কুমার।

611

 বালিগঞ্জের চৌধুরী হাউসে বসেছিল এই গ্র্যান্ড বিয়ের আসর। বিয়ের অনুষ্ঠানের দিন একদম ঘরোয়া ভাবেই সব রীতি মেনেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন এই জুটি। বিয়ের আসরে পরিবারের সদস্যরাই উপস্থিত ছিলেন।

711

বিয়ের অনুষ্ঠানে আলোর রোশনাই, সানাইয়ের সুরে মিলেমিশে একাকার হল দুই মন। মালাবদল সারছেন গৌরব-দেবলীনা।

811


সব নিয়ম নীতি পালন হলেও হয়নি কন্যা সম্প্রদান। অনেকেরই মনে হতে পারে কেন,আসলে পাত্রী  দেবলীনা নিজেই চাননি এই কন্যাদান।

911

লকডাউনের সময় থেকেই গৌরব ও দেবলীনার বিয়ের খবরে উত্তাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া। এবার পাকাপাকি ভাবেই শিলমোহর পড়ল। তবে করোনার আবহে আয়োজনে রাশ টানতে হয়েছিল। তাই সামান্য অতিথির মধ্যেও ঘটা করেই অনুষ্ঠিত হল বিবাহপর্ব।

1011

অতিথি সংখ্যা সীমিত থাকলেও টলিপাড়ার বেশ কয়েকজনের উপস্থিতি চোখে পড়েছে হাই-প্রোফাইল বিয়ের আসরে।

1111


বিয়ের আসরে নবদম্পত্তিকে শুভেচ্ছা জানাতে উপস্থিত ছিলেন  অনীক ধর। ছোট্ট মেয়ে ও স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে নবদম্পত্তির সঙ্গে ছবিতে পোজ দিয়েছেন অনীক। ইতিমধ্যেই নতুন কনে পৌঁছে গেছেন ভবানীপুরের ঐতিহ্যবাহী চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে। ভক্তরা সকলেই নবদম্পত্তিকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

click me!

Recommended Stories