সত্যজিৎ রায়, এই নামটাই একটা ইন্ডাস্ট্রি, জীবনের প্রতিটা ধাপে, প্রতিটা অধ্যায়ে তিনি রচনা করেছেন এক অনবদ্য শিল্প, যা ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে যুগে যুগে শিক্ষণীয়। কখনও কলম, কখনও সাদা কালো ফ্রেমে চরিত্রের আবহন, সত্যজিৎ মানেই এমন এক ক্যানভাস, যার আদ্যপান্ত জুরে কেবলই কেবলই দর্শণ মেলে শিল্পীসত্ত্বার।
২৩ এপ্রিল, সকলকে কাঁদিয়ে চিরনিদ্রায় ইন্ডাস্ট্রির মানিক দা, সত্যজিৎ রায়। রেখে গিয়েছিলেন তাঁর সৃষ্টি, যা সাহিত্য-চলচ্চিত্র জগতের অভিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
29
রায় পরিবারের সন্তান, উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী, সুকুমার রায়ের রক্ত কথা বলেছিল তৃতীয় প্রজন্মে।
39
সত্যজিৎ রায়, তাঁর বিশাল চরাচরে যেমন স্থান পেয়েছে সাহিত্য, সৃষ্টি হয়েছে ফেলুদা, ঠিক তেমনই তৈরি হয়েছে চারুলতার মত ফ্রেম।
49
বাবা সুকুমার রায়ের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের সিনেমার বেশ কিছু সংলাপ বানিয়েছিলেন পরিচালক সত্যজিৎ। অনপ্রাণিত হয়েছিলেন ইতালিয়ান নিওরিয়ালিজম থেকে।
59
এরপরই সৃষ্টি হয় পথের পাঁচালী। যা সিনে জগতে ইতিহাস তৈরি করে। অর্থের অভাবে বন্ধ থাকা ছবির শ্যুটিং, অথচ সেই সিনেমার প্রতিটা ফ্রেম আজও জীবন্ত।
69
১৯৬২ সালে প্রথম রঙীন বাংলা ছবি 'কাঞ্চনজঙ্ঘা' তৈরি করেছিলেন সত্যজিৎ।
79
ত্রিলজি থেকে শুরু করে শিশু সাহিত্য নির্ভর কাজ, তিনি সকলের জন্য রেখে গিয়েছেন কিছু না কিছু রসদ।
89
বিজ্ঞাপনের ইলাস্ট্রেশন থেকে শুরু। এরপরের পথ চলাটা ইতহাস হয়েই থেকে যায়। যাঁর ছোঁয়ায়া সিনে জগতের প্রতিটা পর্ব হয়েছে সমৃদ্ধ।
99
একাধিক পুরস্কার রয়েছে সত্যজিতের ঝুলিতে। মোট ৩২ টি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিল সত্যজিৎ রায়। তার মধ্যে ৬ টি ছিল সেরা পরিচালকের পুরস্কার। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকেও সাম্মানিক ডক্টরেট উপাধি পায় সত্যজিৎ রায়।