অভিষেকের এই গুণগুলোই বারে বারে সম্পর্কে ফিরিয়েছে ঐশ্বর্যকে, কী এমন কোয়ালিটি রয়েছে জুনিয়ার বচ্চনের
অভিষেক বচ্চন, বলিউডে পা রাখার পর একাধিক অভিনেত্রীর সঙ্গে তার নাম জড়ালেও বিয়ের কনে হয়ে পাশে বসে ছিলেন একমাত্র ঐশ্বর্য রায়। অনেকে হয়তো তা আশা করেননি কেউ কেউ আমার তা মেনে নিতে পারেননি।
বিশেষ করে সালমান খান, এই বিয়ের খবর পেয়ে তিনি সাফ জানিয়ে ছিলেন অভিষেক-ঐশ্বর্য স্বামী হিসেবে গণ্য করেন না তিনি। যদিও তাতে ঐশ্বর্যের কিছু এসে যায় না।
উল্টে অভিষেককে বিয়ে করার সিদ্ধান্তটা এক্কেবারে সঠিক বলেই জানাই ঐশ্বর্য। তার কথায় সম্পর্কের ঝড় যতই আসুক মানিয়ে নিয়ে থাকার ক্ষমতা অভিষেকের ব্যাপক।
দুটো মানুষ একসঙ্গে থাকা মানে খুঁটিনাটি অশান্তি থাকবে। আর তাতে কি সমস্যার সূত্রপাত। ঐশ্বর্য আর অভিষেকের জীবনেও এমন সমস্যা ছিল অনেক।
বেশ কয়েকবার সামনে উঠে আসে বিবাহ বিচ্ছেদের খবর। তবে তাতে বিন্দুমাত্র কর্ণপাত করতে রাজি ছিলেন না কেউই। উল্টি বিয়ের আংটি দেখি অভিষেক বলেন এখনো দিনে ঐশ্বর্য সঙ্গেই হয়েছে।
উল্টোদিকে ঐশ্বর্যের কথা অভিষেকের মধ্যে এমন কিছু ভুল রয়েছে যা এই সম্পর্কে বারে বারে ফিরে আসতে মন চায়। কি এমন গুন রয়েছে জুনিয়ার বচ্চনের।
ঐশ্বর্যের কথায় অভিষেক খুব নরম মনের মানুষ। একটা সাধারন মানুষের সঙ্গে ঘর করছি বলে প্রতিটা মুহূর্তে মনে হয়। খুব স্বাভাবিকভাবেই দিনের শেষে বাড়ি ফেরা ও নম্রভাবে কথা বলা।
ঐশ্বর্যর কথা অভিষেক এমন একটা মানুষ যার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ বসে কথা বলা যায়। প্রতিটা কথা খুব যুক্তি দিয়ে মন দিয়ে শুনে বুঝে থাকেন তিনি।
অভিষেকের মধ্যে কোন অহংকার কাজ করে না, কেরিয়ারে তিনি যাই করে থাকুন না কেন, বাড়িতে আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতো জীবন যাপন করে থাকেন তিনি।
অভিষেকের এই গুণগুলোই ঐশ্বর্যকে বারে বারে কাছে টানতে কাজ করে। এক সাক্ষাৎকারে নিজেই এ কথা জানিয়েছিলেন ঐশ্বর্য।