Published : Jan 11, 2021, 11:36 AM ISTUpdated : Jan 11, 2021, 11:51 AM IST
৯০ কেজি থেকে একধাক্কায় ৩০ কেজি ওজন কমানো , বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষি সিনহার পক্ষে অতটাও সহজ ছিল না। একটা সময়ে জিমে যেতেই তার সবথেকে এলার্জি ছিল। এবং ৯০ কেজি ওজনের ভারেই কোনওদিন অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন ছিল না তার চোখে। কিন্তু বর্তমানে ফ্যাট ঝরিয়ে ফ্ল্যাট অ্যাবসে ছক্কা হাঁকাচ্ছেন শত্রুঘ্ন কন্যা। আপনিও কি সোনাক্ষির মতো জিমে যেতে পছন্দ করেন না, তাহলে চিন্তার আর কোনও কারণ নেই। জিমে না গিয়েও বাড়িতে বসে মেদ ঝরানোর সহজ উপায় বাতলালেন বলি অভিনেত্রী সোনাক্ষি সিনহা।
শরীরের অনিয়মের ফলেই হুড়মুড়িয়ে ওজন বাড়ছে। সারাদিনের কর্মব্যস্ততায় অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, মাত্রাতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড খাওয়া, কাজের চাপে পরে সবকিছুই যেন ওলটপালট। এবং সেই কারণেই শরীরে জমছে বেলি ফ্যাট।
211
কাজের চাপে পরে জিমেও যেতে পারছেন না। এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে বাড়িতে বসে মেদ ঝরানোর সহজ উপায় বাতলালেন সোনাক্ষি সিনহা।
311
৯০ কেজি থেকে একধাক্কায় ৩০ কেজি ওজন কমানো তার পক্ষে অতটাও সহজ ছিল না। একটা সময়ে জিমকে ঘৃণা করতেন তিনি। কারণ জিমে যেতেই তার সবথেকে এলার্জি ছিল।
411
বাড়িতে বসে কীভাবে কার্ডিও করবেন তা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ওয়ার্কআউটের ভিডিও পোস্ট করেই সকলকে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।
511
ভিডিওতে অভিনেত্রী সোনাক্ষিকে স্কিপিং বা লাফ দড়ি হাতে প্রথমে বডি স্ট্রেচ করতে দেখা গেছে।
611
ছবির ক্যাপশনে সোনাক্ষি লিখেছেন, 'জিম নেই, সমস্যা নেই'। কালো টাইটস, কালো টপস, জিম শু পরে সুপারহট ভাইরাল সোনাক্ষি।
711
প্রতিদিন নিয়ম করে স্কিপিং করলে ঘাম ঝরালেই হুড়মুড়িয়ে কমবে বেলি ফ্যাট।
811
এছাড়াও প্রতিদিন নিয়ম করে আধঘন্টা হাঁটা কিংবা জগিং করলেও মেদ ঝরে খুব তাড়াতাড়ি।
911
নিয়মিত স্কিপিং করলে মেদও যেমন ঝরে তেমনই দুশ্চিন্তা কমে এবং সেইসঙ্গে অবসাদও দূর হয় মন থেকে। এবং বেশি পরিশ্রম করলেও রাতে ঘুম ভাল হয়। এছাড়াও স্ট্রোক বা হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যায়।
1011
ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন সোনাক্ষি সিনহা। ২০০৫ সালে চলচ্চিত্রের ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবেই বলিউডে কাজ শুরু করেন।
1111
সোনাক্ষি শরীরচর্চা করার জন্য আরও অনেক কিছুই করেই থাকেন। যেমন শরীরকে ডিটক্স করার জন্য এবং হাইড্রেট করার জন্য প্রচুর পরিমাণে জল খান। সারাদিনে কমপক্ষে ৮-৯ গ্লাস জল খান তিনি। এছাড়াও ফলের রস, গ্রিন টি থাকে তার খাদ্যতালিকায়।