'বলিউডের মেরিলিন মনরো'। সকলেই জানেন তিনি এক ও অদ্বিতীয় সবার প্রিয় বলিউড কিংবদন্তি অভিনেত্রী মধুবালা (Madhubala)। যিনি নিজের সৌন্দর্যের রহস্যে আজও বহু প্রেমিকের হৃদয়ে অবিচল হয়ে রয়ে গেছেন। চিরকালীন হার্টথ্রব অভিনেত্রী মধুবালার সৌন্দর্যে মোহিত বহু পুরুষ। ভারতীয় সিনেমার সেরা সুন্দরীর তকমা যেন আজীবন তার নামের সঙ্গে জুড়ে থাকবে। প্রকৃত সুন্দরী বলতে গেলে যা বোঝায় তিনি হলেন সেই পারফেক্ট কম্বিনেশন।একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে রীতিমতো যেন হাঁপিয়ে উঠেছিলেন মধুবালা। একটা সময়ে সম্পর্কে থিতু হতে চেয়েছিলেন। হাফ টিকিট ছবির শুটিংয়ে কিশোর কুমারের প্রেমেও পড়েন মধুবালা। ১৯৬০ সালে কিশোর কুমারের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধও হন। তারপরই মধুচন্দ্রিমায় লন্ডনে দিয়ে হার্টে ছিদ্র ধরা পড়ে। পঞ্চাশের দশক কাঁপানো অভিনেত্রীর শেষের দিনগুলো যেন বড্ড বেশি কষ্টের। একটানা ৯ বছর শয্যাশায়ী ছিলেন কিংবদন্তী অভিনেত্রী। শেষের সময়ে নিজের মৃত্যকে কোনওভাবেই মেনে নিতে পারেননি মধুবালা। ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বলিউডের কালো দিন। বাঁচার প্রবল ইচ্ছা নিয়েই মাত্র ৩৬ বছর বয়সে দীর্ঘ অসুস্থতার কারণে প্রয়াত হন বলিউডের 'মেরিলিন মনরো'।