সঙ্গমের দৃশ্যে শরীরী উত্তেজনা জাগানো মল্লিকাকে পতিতা নারীর তকমা দিয়েছিল নেটিজেনরা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে স্মৃতিচারণার ফাঁকেই নিজের জীবনের কথা ফাঁস করলেন স্বয়ং মল্লিকা।
211
সাক্ষাৎকারে মল্লিকা জানিয়েছেন, সালটা ২০০৩। খোয়াইশ ছবিতে অভিনয় করেই তিনি প্রথম আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছিলেন। ছবিতে একাধিক চুম্বনের পাশাপাশি চরম ঘনিষ্ঠতার দৃশ্যেও দেখা গিয়েছিল মল্লিকাকে।
311
বলিউডে এত খুল্লামখুল্লা রোম্যান্স যা রীতিমতো কল্পনার বাইরে ছিল। তারপরই ইমরান হাশমির সঙ্গে মার্ডার ছবিতে মল্লিকার শরীরী নেশা জনপ্রিয়তার তুঙ্গে চলে আসে।
411
নগ্নতা থেকে চরম সঙ্গমের মুহূর্তে একটুও পিছপা হননি মল্লিকা। বরং নিজের সবটা উজার করেই শরীরী শিহরণ জাগিয়েছেন মল্লিকা। তারপরই ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের জন্য বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল মল্লিকাকে। পাশাপাশি চলেছিল বিতর্কও।
511
একবিংশ শতাব্দীর শুরুর সময়টা বলিউড দর্শকরা এতটা ঘনিষ্ঠতা যেন মেনে নিতে পারে নি। তবে বাঙালি পরিচালক অনুরাগ বসু সেটাই করে দেখিয়েছিলেন।
611
এই ছবির উদ্দাম ঘনিষ্ঠতার পরেই মল্লিকাকে পতিতা নারীর তকমা দেওয়া হয়েছিল। সাক্ষাৎকারে তা নিজে জানিয়েছেন মল্লিকা। অশ্লীল তকমা দিলেও অভিনেত্রীর সাহসী অভিনয় মনে ধরে ফিল্মি বোদ্ধাদের।
711
সেইসময়কার বলিউডের সেই দৃশ্য নিয়ে যারা সোচ্চার হয়েছিল আজ তারা গোগ্রাসে গিলছে বলিউডের রোম্যান্টিক দৃশ্য।
811
পর্দায় ঘনিষ্ঠ চুম্বনে শিহরণ জাগাতে জুড়ি মেলা ভার মল্লিকা শেরওয়াতের। লিপলক থেকে সঙ্গমের দৃশ্যে শরীরী উত্তেজনা জাগানো মল্লিকা শুধু বলিউডেই নয়, হলিউডও তার উষ্ণতায় কাত।