এর পর অক্ষয় তাঁর এলাকায় একটি মার্শালআর্ট সেন্টার খোলেন। সেই সময় ওই সেন্টারের এক স্টুডেন্টের বাবা অক্ষয়কে একটি ফার্নিচারের বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়ার সুযোগ দেন। সেই বিজ্ঞাপন থেকে অক্ষয় পাঁচ হাজার টাকা পান। যা তাঁর এক মাসের আয়ের সমান। তখন থেকেই অক্ষয় সিদ্ধান্ত নেন তিনি মডেলিং করবেন। অর্থাৎ তাঁর মার্শালআর্ট বন্ধ হয়ে যায়।