অন্তঃসত্ত্বা করিনা কাপুর। আপাতত গর্ভাবস্থার পুরো সময়টাই চুটিয়ে উপভোগ করছেন অভিনেত্রী। পাঁচ মাসের গর্ভবতী হওয়ার পরেও এই অবস্থাতেই তিনি কাজ করছেন। আগামী বছরের শুরুতেই দ্বিতীয় সন্তান আসতে চলেছে পতৌদি পরিবারে। গর্ভাবস্থাকালীনও তার গ্ল্যামার কমেনি বরং বেড়েছে। তৈমুরের সময়েও করিনার ফ্যাশন স্টেটমেন্ট নজর কাড়া ছিল, এবারও তেমনটাই হতে চলেছে। স্টাইলিশই শুধু নয়, নিজের গ্ল্যামার ধরে রাখতেও তিনি যে যথেষ্ঠ সচেতন,তা ছবিতেই স্পষ্ট। সম্প্রতি মেকআপ আর্টিস্ট একটি ছবি শেয়ার করে করিনাকে ট্যাগ করেছেন যেখানে তার সৌন্দর্য ঠিকরে বেরোচ্ছে, যা দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারলেন না সইফ আলি খান।
অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন বলি ডিভার গ্ল্যামার যেন আরও দ্বিগুন বেড়ে যায়। নো মেক আপ লুকেই বেশিরভাগ থাকতে পছন্দ করেন করিনা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ধরে রাখতে কী এমন করেন করিনা, যা জানতে সকলেই আগ্রহী।
311
বি-টাউনের অভিনেত্রীদের মতো ঝা চকচকে লুক পেতে কে না চায়। তার এই গ্ল্যামারাস লুকের আসল রহস্যই বা কি, তা জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা। তাদের ডায়েট থেকে বিউটি সিক্রেট সবতেই প্রবল আগ্রহ রয়েছে জানার।
411
প্রেগনেন্সিতেও ঠিকরে বেরোচ্ছে গ্ল্যামার। সকলেই তার রূপে মুগ্ধ। বলিউডের গ্ল্যামার আইকন করিনা কাপুরের নজরকাড়া 'বেবিবাম্প ফ্লন্ট' মুহূর্তে ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়।
511
৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বাকালীন ডায়েটে অনেক বেশি মনযোগ দিয়েছেন করিনা। এবং সেই কারণেই তার গ্ল্যামার যেন বেরিয়ে আসছে।
611
সম্প্রতি মেকআপ আর্টিস্ট একটি ছবি শেয়ার করে করিনাকে ট্যাগ করেছেন যেখানে তার সৌন্দর্য ঠিকরে বেরোচ্ছে, যা দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারলেন না সইফ আলি খান। মুচকি হেসেই প্রশংসা করেছেন মম টু বি-র।
711
সম্প্রতি মুম্বইতে নয়, বরং পতৌদি প্রাসাদে সময় কাটাচ্ছেন করিনা। কারণ তার আসন্ন ছবি 'লাল সিং চাড্ডা'র শুটিং চলছে দিল্লিতে। করোনা আবহে বিশেষ সুরক্ষার দিকে নজর দিয়েই চলছে শুটিং।
811
চলতি মাসের সইফ করিনার বিবাহবার্ষিকী পতৌদি প্যালেসে অনুষ্ঠিত হবে বলে সূত্রে খবর।
911
ইতিমধ্যেই করিনার বেবিবাম্প ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছে। ভিএফএক্স ব্যবহার করেই বেবিবাম্প ঢাকা হবে। শুটিংয়ের যাবার সময় সইফ আলি খানই তৈমুরের যত্ন নিচ্ছেন।
1011
প্রথম গর্ভাবস্থার সময় প্রচুর পরিমাণে ঘি খেয়েছিলেন করিনা কাপুর খান। ঘি এর মধ্যে অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছ এতে ভাল ফ্যাটগুলি ওজন হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
1111
একই সঙ্গে করিনা মনে করেন গর্ভাবস্থার আগেই শুধু নয় পরেও ঘি খাওয়া খুবই জরুরি। এটি কেবল মা নয়, সন্তানেরও উপকার করে। তবে অতিরিক্ত খাবার জন্যই তার ওজন প্রায় ২৫ কেজি বেড়ে গিয়েছিল। তবে দ্বিতীয় সন্তানের সময় তিনি এমনটা করতে চান না।