'আমি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাব, কেউ আমায় দেখে হাসবে না', ভাবলেই শিউরে ওঠেন শাহরুখ, কেন
শাহরুখ খান মানেই রোম্যান্সের কিং। একের পর এক ছবিতে নানা চরিত্রে রঙিন শাহরুখ খান। একের পর এক ছবিতে বাজিমাত করেছেন বাজিগর। কিন্তু সেই তারকাই কোন আশঙ্কাতে ভুগেছিলেন রাতের পর রাত...
শাহরুখ খান মানেই স্টারডাম, শাহরুখ খান মানেই সুপার স্টার। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কী সেই আমেজ ফিকে হয়ে যাচ্ছে!
বা তেমন কী কোনও দিন আসতে পারে, যখন কেউ চিনতেই পারবে না শাহরুখ খানকে। এমনকি দেখলেও কেউ হাসবে না।
মুহূর্তে ওপর থেকে নীচে পড়ে যেতে হবে কিং খানকে। ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাবে তাঁর রোম্যান্সের যাদু, এও কি সম্ভব!
এক কথায় বলতে গেলে কিং খানের ভক্তরা এমন দিন দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারবে না। কিন্তু খোদ কিং খানই ভেবে বসলেন এমন ঘটনা।
জিরো ছবির পর শাহরুখ খান অদ্ভুত ভাবে ভেঙে পড়েন। ছবির জগত থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন কিছু দিলের জন্য। পর পর দুই ফ্লপ।
সেই ট্রমার কথাই তিনি আশঙ্কা করেছিলেন ১৯৯৯ সালে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন নিজের একমাত্র ভয়ের কথা।
বলেছিলেন, যদি কোনও দিন তাঁর স্টারডাম চলে যায়, তাহলে তিনি কীভাবে ঘুরে দাঁড়াবেন। সেই দিন কীভাবে সহ্য করবেন তিনি।
না, ছবি ফ্লপ হলেও কিং খান বিন্দু মাত্র ফিকে হয়ে যাননি। শ্যুটিং সেটে একবার হাত ভেঙে যাওয়া বেশ কিছুদিন তাঁকে বাড়িতেই থাকতে হয়েছিল।
তখনও একইভাবে অবসাদে ডুবে গিয়েছিলেন শাহরুখ খান। ভেবেছিলেন তাঁর কেরিয়ার শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু আজও লাইম লাইট মানেই কিং খান, রোম্যান্স মানেই শাহরুখ। তা প্রতিটা পদে পদে প্রমাণ করে দেয় তাঁর ভক্তমহল।