কঠিন সময় পেরিয়ে সেরার শিরোপা, উত্থান-পত্তনের মধ্যেই বাজিমাত রহমানের

প্রতিটি শিল্পীর জীবনেই এমনই অনেক না বলা কথা থেকে যায়, যা  তাঁদের হয়তো আরও বেশি দৃঢ়তার সঙ্গে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। কখনও চরাই কখনও আবার উৎরাই। নিজেদের ইচ্ছার বশে কাবু করে নেওয়া চলার পথ। এমনই এক শিল্পী হলেন এ. আর রহমান। 

Jayita Chandra | Published : Jan 6, 2020 1:28 PM IST / Updated: Jan 06 2020, 07:11 PM IST
120
কঠিন সময় পেরিয়ে সেরার শিরোপা, উত্থান-পত্তনের মধ্যেই বাজিমাত রহমানের
সঙ্গীতের জাদুতে কাবু করে রেখেছেন তিনি ভক্ত মহলকে। তাঁর সুর কখন কানের পর্দা ভেদ করে মানুষের মনে গেঁথে যায় তা বোঝা দায়।
220
এ. আর রহমান জন্মগ্রহণ করেছিলেন তামিলনাড়ুর চেন্নাইতে। সেখানেই কেটেছিল তাঁর ছোটবেলা। খুব একটা স্বচ্ছল পরিবারের ছেলে ছিলেন না তিনি।
320
এ. আর রহমান-এর প্রথম নাম ছিল দীলিপ কুমার। পরবর্তীতে তিনি তাঁর নাম পরিবর্তন করেছিলেন। অনেক তারকাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে ফেলেন তাঁদের নাম। পরিচয় তৈরি করেন নতুন করে।
420
আট বছর বয়সে তিনি তাঁর বাবাকে হারান। এরপরই পরিবারের সমস্ত দায় চলে আসে তাঁর কাঁধে। ছোট থেকেই গানে তিনি ছিলেন বেশ ভালো। কিন্তু আর্থিক সংগতির ছিল অভাব।
520
পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে গিয়ে এ. আর রহমান সত্তরের দশকে ইসলাম ধর্মগ্রহণ করেছিলেন। যাকে কেন্দ্র করে একাধিক মতবিরোধও দেখা গিয়েছিল বিভিন্ন মহলে।
620
এক সময় তাঁর বোন অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তখন বেশ কয়েকবার বোনের জন্য প্রার্থনা করেছিলেন তিনি। তখন তাঁর বোন সুস্থ হয়ে যায়। এই বিশ্বাস থেকেই তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।
720
ছোট থেকেই তিনি ছিলেন পড়াশুনোতে বেশ ভালো। কিন্তু কাজ ও পরিবারের জন্য বেশিরভাগ দিনই তিনি স্কুলে যেতে পারতে না। অনুপস্থিতির কারণে তাঁকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়।
820
অনেকেই জানেন যে তাঁর করা প্রথম ছবি রোজা। কিন্তু সেটা তাঁর প্রথম ছবি নয়। এর আগে তিনি যোদ্ধা বলে একটি ছবিতে মিউজিক দিয়েছিলেন।
920
এ. আর রহমান অধিকাংশ সময় একাই থাকতে বেশি পছন্দ করেন। কারণ তিনি পার্টি বা বেশি লোকজন পছন্দ করেন না। তাঁর খুব একটা তাঁকে পার্টিতে দেখাও যায় না।
1020
মনিরত্নমের সঙ্গে এ. আর রহমান বেশি কাজ করেছেন। এই জুটিকে সব থেকে বেশি শক্তিশালী জুটি বলা হয়ে থাকে। রোজা থেকে এই জুটি পথ চলা শুরু করেছিলেন।
1120
একের পর এক গান মুক্তির পরই হিট। কখনও লাগান, কখনও বন্দেমাতারম। এ. আর রহমান-এর গান মানেই ভক্তদের মনে ঝড় তোলা প্রতিক্রিয়া।
1220
তাঁর অনবদ্য সৃষ্টির জন্য একাধিক পুরস্কার পেয়েছিলেন এ. আর রহমান। মোট ১৫৮টি পুরস্কারের মধ্যে তিনি ১৩৪টি পুরস্কারে ইতিমধ্যেই পুরস্কৃত।
1320
ছোট থেকেই তিনি চেয়েছিলেন কম্পিউটর ইঞ্জিনিয়ার হবেন। কিন্তু সঙ্গীত জগতে পা রাখার পর সেই দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন এ. আর রহমান।
1420
১৫০ মিলিয়ন মোবাইলে গান ডাউনলোডের জন্য তিনি রেকর্ড তৈরি করেছিলেন। এছাড়াও তাঁর গান সব থেকে বেশি তাঁর গান ছড়িয়ে পড়েছে দুনিয়ার প্রতিটি কোনে।
1520
অধিকাংশ লাইভ অনুষ্ঠানেই এ. আর রহমান কি বোর্ড বাজিয়ে গান গেয়ে থাকেন। প্রথম জীবনে তিনি কিবোর্ড বাজাতেন। এখনও পর্যন্ত নিজের গানের সঙ্গে তিনি কি বোর্ড বাজিয়ে গান করে থাকেন।
1620
এ. আর রহমান তিনবার গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার পেয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি জাতীয় পুরস্কারও পেয়েছেন বহুবার।
1720
এ. আর রহমানের গানের ভক্ত গোটা বিশ্বে। বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালকের জন্মদিনে নেট দুনিয়ার পাতা শুভেচ্ছা বার্তায় ভরে উঠল।
1820
৫৩ তম জন্মদিনে সঙ্গীত পরিচালকের শুভেচ্ছা বার্তা। তাঁর গানের প্রতিটি সুর যেভাবে ছুঁয়েছে প্রতিটি শ্রোতার মন, সেভাবেই তিনি সকলের মনে আজীবন সুরে ভরিয়ে তুলুক।
1920
পরিবারের সঙ্গে তিনি বেশি সময় কাটাতে পছন্দ করেন। অবসরে পরিবারের সঙ্গেই থাকেন তিনি। পরিবারের সদস্যদের সর্বদা বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন এ. আর রহমান।
2020
পরিবারের সঙ্গে তিনি বেশি সময় কাটাতে পছন্দ করেন। অবসরে পরিবারের সঙ্গেই থাকেন তিনি। পরিবারের সদস্যদের সর্বদা বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন এ. আর রহমান।
Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos